শিরোনাম
◈ ‘আ.লীগের মিছিলের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা পেলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’ (ভিডিও) ◈ ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি নিয়ে আবারও রাস্তায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা ◈ ‘করোনাভাইরাস চীনের ল্যাবে তৈরি’ বলছে হোয়াইট হাউসের নতুন ওয়েবসাইট  ◈ বাংলাদেশ থেকে চলতি বছর হজে যাবেন ৮৭ হাজার জন, নেওয়া হচ্ছে যেসব ব্যবস্থা ◈ একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসাতে গণ-অভ্যুত্থান হয়নি: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ দেশের ৯ অঞ্চলে সন্ধ্যার মধ্যে ঝোড়ো বৃষ্টি হতে পারে ◈ ঢাকা বায়ুদূষণের শীর্ষে, যেসব পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের ◈ ইন্টারপোলে হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন ◈ রাখাইনের গেরিলা কমান্ডার থেকে আঞ্চলিক শক্তি: তোয়ান মারত নাইংয়ের উত্থানের গল্প ◈ ইউক্রেন শান্তিচুক্তি নিয়ে কড়া হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের: ‘অগ্রগতি না হলে সরে আসবে যুক্তরাষ্ট্র’

প্রকাশিত : ০৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:৫১ দুপুর
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হবিগঞ্জে পরকীয়ার জেরে দিনমজুর হত্যা, ১৬ বছর পর ৪ জনের মৃত্যুদন্ড

কিবরিয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার জের ধরে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন।

আদালত আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্য হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন।
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা প্রামে মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া।  

মামলায় বিবরনের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।  একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র  দাথিল করেন। প্রায় ১৬ বছরে ধরে বিচার কাজে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় দিলেন।
 
রায় ঘোষনার সময় আদালতে উপস্থিত মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, ১৬ বছর অতিকষ্টে মামলা পরিচালনা করেছি। হত্যাকান্ডের শিকার আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। আমি এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়