শিরোনাম
◈ ৩২ নম্বরের আন্ডারগ্রাউন্ডে আয়নাঘরে মিললো মানুষের চোখ ও চুল! (ভিডিও) ◈ ইউরোপিয়ান ফুটবলে বার্সেলোনা ও লিভারপুলের জয়, ইন্টার মিলানের পরাজয় ◈ আ.লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আসছে : আসিফ মাহমুদ ◈ সরকার বিরোধী অপপ্রচারের বিপুল পরিমাণ লিফলেটসহ তিনজনকে গ্রেফতার ◈ প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের বিক্ষোভে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান ◈ আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পত্তিতে হামলা না চালানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ ভারতে বসে কীভাবে দল চালাচ্ছে আ.লীগ নেতারা? ◈ ফের ঢাকা-দিল্লি কূটনৈতিক উত্তেজনা: টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্ট ◈ শিকলে বাঁধা ভারতীয় অভিবাসীদের নিয়ে যা বললেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন আজহারী

প্রকাশিত : ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৫১ দুপুর
আপডেট : ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১২৩ ফুট উঁচু টাওয়ারের শেখ মুজিবের ভাস্কর্য ভাংচুর অগ্নিসংযোগ 

ফিরোজ আহম্মেদ, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি : দেশের বৃহত্তম ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে শেখ মুজিব টাওয়ারের মুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। ঝিনাইদহের  কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার এলাকায় শেখ মুজিবুর রহমানের ১২৩ ফুট উচ্চতার “বঙ্গবন্ধু টাওয়ার” ভাংচুর করে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা । বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যার পর বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা টাওয়ারটি ভাংচুর করে বঙ্গবন্ধুর মুরালে আগুন ধরিয়ে দেয়। বৃহৎ এ টাওয়ারের বিভিন্ন ফ্লোরে শেখ মুজিব পরিবারের ২০ টি ভাষ্কর্য এবং সর্বোচ্চ ৮ তলা বিশিষ্ট  উচ্চতায় শেখ মুজিবের ভাষ্কর্য ছিল। 

ওই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদ শমসের পরিবার এটি তৈরি করেছিল। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়ারা জানায়, উপজেলার কাষ্ঠভাঙ্গা  ইউনিয়নের সমশেরনগর গ্রামে কয়েক বছর আগে  দেশের বৃহত্তম ১২৩ ফুট উচ্চতায় শেখ মুজিবের নামে একটি টাওয়ার তৈরি করা হয়।  যার নাম দেয়া হয়েছিল স্ট্যাচু স্পিস অফ ফ্রিডম। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে ওই স্থানে গিয়ে শেখ মুজিবের মুরাল ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর করে। 

এরপর ওই ভাংচুরকৃত মুরালগুলি বারবাজার শহরে এনে সড়কের উপরে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দেয় । এ সময় উপস্থিত জনতাকে শেখ হাসিনা বিরোধী নানা স্লোগান দিতে শোনা গেছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা কমিটির অন্যতম সমন্বয়ক হুসাইন মোহাম্মদ বলেন,  খুনি শেখ হাসিনার পরিবারের কোন মুরাল স্থাপনা এ দেশে থাকবে না।  বাংলার জমিনে কোন ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না। এজন্য তারা শেখ মুজিবের ওই মুরাল গুলি  ভেঙে পুড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় তাদের সাথে শত শত ছাত্র জনতা অংশ নেয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়