শিরোনাম
◈ নতুন দুই বিভাগ ও দেশকে চারটি প্রদেশে ভাগ করার প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের ◈ 'ধৈর্যের বাঁধ ভাঙলে’ মানুষই ব্যবস্থা নেবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ বেরোবির ১১ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ অফিস ফাঁকির অভিযোগে ◈ বিমানবন্দরে গ্রেফতার ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ◈ হাহাকার বেড়েই চলছে কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশ’-এ, বন্ধের পথে অনেক হোটেল-রেঁস্তোরা ◈ আওয়ামী লীগ নামে বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারবে না: সালাহউদ্দিন আহমেদ ◈ পরিবর্তন হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা, বাদ যাচ্ছে শেখ মুজিবের নাম ◈ সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান  হান্নান অস্ত্রসহ গ্রেফতার  ◈ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা: মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস ◈ নতুন রাজনৈতিক দল আসছে ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:৫১ দুপুর
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চুরি ডাকাতিতে অতিষ্ট রামুর ঈদগড় -ঈদগাঁও সড়কের ঢালায় গুচ্ছ গ্রাম বসানোর দাবী 

কামাল শিশির,রামু, : কক্সবাজার রামুর ঈদগড়-ঈদগাঁও সড়কের  হিমছড়ী ঢালা ও পানেরছড়া ঢালায় গুচ্ছ গ্রাম বসানোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।  সড়কের উল্লেখিত ঢালা গুলোতে জন্ম লগ্ন থেকেই ডাকাতি, ছিনতাই,খুন, অপহরণসহ নানা অপরাধ মূলক কর্মকান্ড ঘটে চলছে।  কোন ভাবেই তা প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। বরং দিন দিন আগের তুলনায় বেড়েই চলছে। দিন কিংবা, সন্ধ্যা অথবা রাতে যখন তখন ডাকাতরা সড়কে চলাচলকৃত যাত্রীদের আটকিয়ে সব কিছু লুটে নিচ্ছে। 

শুধু তা নয় অপহরণ করে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মুক্তিপন হিসাবে।  অপরদিকে অনেককে ব্যাপক মারধর করে বেশ কয়দিন টাকার জন্য জঙ্গলে আটকিয়ে রাখে। 
এছাড়া উক্ত সড়কে ডাকাতের গুলিতে অনেকে নিহত হয়েছেন। আবার অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। উল্লেখ্য জনসাধারণের পাশাপাশি  পানেরছড়া ঢালায় ইতিপূর্বে ঈদগড় পুলিশ ক্যাম্পে দায়িত্বরত নায়ক সুশময় চাকমা ডাকাতের গুলিতে নিহত হন। 

ডাকাতি প্রতিরোধে ঈদগড় বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সভা, সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে এলাকার সর্বস্তরের জন সাধারণ। এমনি সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সময় বেধে দেয় জন সাধারণ চলাচলের জন্য। এ সময়ে পুলিশও টহল দেয় ডাকাতি বন্ধ করার জন্য। এত কিছুর পরও থেমে নেই ডাকাতি। 
 
ইতিপূর্বে ঢালা গুলোতে পুলিশি ট্রেনিং সেন্টার, সেনাবাহীনি ক্যান্টনম্যান্ট করার কথা হলেও তা এখনো বাস্তবায়ন না হওয়ায় হতাশ লোকজন। তাছাড়া এগুলো আদৌ বাস্তবায়ন হয় কিনা তা নিয়ে শংশয়  দেখা  দিয়েছে। সারাজনম আতংকে জীবন যাপন করছেন তিন ইউনিয়নের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। বিশেষ করে বর্তমানে সন্ধ্যা হলে নেমে আসে জন জীবনে চরম আতংক। 

এভাবে আর কত দিন, কতকাল,কত বছর এবং কত যুগ আতংকে দিন কাটাবে তাও কারো জানা নেই।  কবে নাগাদ এ সব থেকে মুক্তি পাবে লোকজন। কে বলতে পারবে।  এলাকার সচেতন মহল মনে করেন ডাকাতি বন্ধে ঢালা গুলোতে অতিসত্বর গুচ্ছ গ্রাম  বসানো হউক। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়