শিরোনাম
◈ ‘দায়মুক্তি’ শিরোনামে আওয়ামী লীগের লাইভ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা ◈ ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: ট্রাম্পকে সৌদির পাল্টা জবাব ◈ এবার যশোরেও ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ছবি ◈ যুব চ্যাম্পিয়নশিপে  ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার কষ্টের জয় ◈ লন্ডনে লিফলেট বিতরণে যে নাটক করলেন আওয়ামী লীগ নেতারা, নিতে প্রত্যাখ্যান ব্যবসায়ী! (ভিডিও) ◈ গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে প্রাপ্তির ফারাক কতটা? ◈ জামায়াত এখনই নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করছে কেন? ◈ আসিফ-নাহিদরা পদত্যাগ করলেও সরকারে থাকতে পারেন ছাত্র প্রতিনিধি ◈ ঢাকার সড়কে চালু হচ্ছে গোলাপি রংয়ের ২,৬১০টি বাস ◈ চৌকিতে আমু ফ্লোরে ঘুমান সালমান, খাবার অনেক সময় গন্ধ হয়ে যায়: যেমন কাটছে সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের কারাজীবন

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:৫১ দুপুর
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চুরি ডাকাতিতে অতিষ্ট রামুর ঈদগড় -ঈদগাঁও সড়কের ঢালায় গুচ্ছ গ্রাম বসানোর দাবী 

কামাল শিশির,রামু, : কক্সবাজার রামুর ঈদগড়-ঈদগাঁও সড়কের  হিমছড়ী ঢালা ও পানেরছড়া ঢালায় গুচ্ছ গ্রাম বসানোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।  সড়কের উল্লেখিত ঢালা গুলোতে জন্ম লগ্ন থেকেই ডাকাতি, ছিনতাই,খুন, অপহরণসহ নানা অপরাধ মূলক কর্মকান্ড ঘটে চলছে।  কোন ভাবেই তা প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। বরং দিন দিন আগের তুলনায় বেড়েই চলছে। দিন কিংবা, সন্ধ্যা অথবা রাতে যখন তখন ডাকাতরা সড়কে চলাচলকৃত যাত্রীদের আটকিয়ে সব কিছু লুটে নিচ্ছে। 

শুধু তা নয় অপহরণ করে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মুক্তিপন হিসাবে।  অপরদিকে অনেককে ব্যাপক মারধর করে বেশ কয়দিন টাকার জন্য জঙ্গলে আটকিয়ে রাখে। 
এছাড়া উক্ত সড়কে ডাকাতের গুলিতে অনেকে নিহত হয়েছেন। আবার অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। উল্লেখ্য জনসাধারণের পাশাপাশি  পানেরছড়া ঢালায় ইতিপূর্বে ঈদগড় পুলিশ ক্যাম্পে দায়িত্বরত নায়ক সুশময় চাকমা ডাকাতের গুলিতে নিহত হন। 

ডাকাতি প্রতিরোধে ঈদগড় বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সভা, সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে এলাকার সর্বস্তরের জন সাধারণ। এমনি সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সময় বেধে দেয় জন সাধারণ চলাচলের জন্য। এ সময়ে পুলিশও টহল দেয় ডাকাতি বন্ধ করার জন্য। এত কিছুর পরও থেমে নেই ডাকাতি। 
 
ইতিপূর্বে ঢালা গুলোতে পুলিশি ট্রেনিং সেন্টার, সেনাবাহীনি ক্যান্টনম্যান্ট করার কথা হলেও তা এখনো বাস্তবায়ন না হওয়ায় হতাশ লোকজন। তাছাড়া এগুলো আদৌ বাস্তবায়ন হয় কিনা তা নিয়ে শংশয়  দেখা  দিয়েছে। সারাজনম আতংকে জীবন যাপন করছেন তিন ইউনিয়নের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। বিশেষ করে বর্তমানে সন্ধ্যা হলে নেমে আসে জন জীবনে চরম আতংক। 

এভাবে আর কত দিন, কতকাল,কত বছর এবং কত যুগ আতংকে দিন কাটাবে তাও কারো জানা নেই।  কবে নাগাদ এ সব থেকে মুক্তি পাবে লোকজন। কে বলতে পারবে।  এলাকার সচেতন মহল মনে করেন ডাকাতি বন্ধে ঢালা গুলোতে অতিসত্বর গুচ্ছ গ্রাম  বসানো হউক। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়