শিরোনাম
◈ গুলশানের বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ◈ এবার ফিল্মি স্টাইলে ডাকাতি হলো চিত্রনায়ক ওমর সানীর বাসায়! ◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশে কী পরিবর্তন হয়েছে ? ◈ বয়কটের ডাক বাংলাদেশি শিল্পীদের, বিজেপি নেতা যে বার্তা দিলেন জয়া-চঞ্চল ইস্যুতে ◈ আগামীকাল স্কুলে ভর্তির লটারি, যেভাবে দেখবেন ফলাফল  ◈ ইজতেমা নিয়ে সাদ ও জুবায়েরপন্থিদের বিরোধ চরমে, পাল্টাপাল্টি মামলা ◈ প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ে নির্বাচন আয়োজন করতে প্রস্তুত ইসি ◈ ৯৫ দিন আত্মগোপনে থেকে যেভাবে দেশ ছাড়েন ওবায়দুল কাদের (ভিডিও) ◈ ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে বদল আনা দরকার: এস জয়শঙ্কর ◈ রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে বঙ্গভবন যাচ্ছেন না সমন্বয়করা, যা জানা গেল

প্রকাশিত : ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:০৬ বিকাল
আপডেট : ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার

বাঙ্গালি জাতি মুক্তির জন্য যে সংগ্রাম করেছিল তা ইতিহাসে সংরক্ষণ করতে হবে

এম.ইউছুর রেজা, চট্টগ্রাম : বিভাগীয় কমিশনার . মোঃ জিয়াউদ্দিন বলেন, বাঙালি জাতি ইতিহাস সংরক্ষণ করে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাংলাদেশের অতীত ইতিহাস জানানোর জন্য ইতিহাসকে সংরক্ষণ করতে হবে। ১৯৭১ এবং ২০২৪ সালে বাঙালি জাতি মুক্তির জন্য যে সংগ্রাম করেছে তার ইতিহাসকে সংরক্ষণ করতে হবে।

জাতিকে বৈষম্য, শোষণ নিপীড়ন থেকে মুক্ত করতে এবং  আগামীতে আবার যেন ২০২৪ এর মত কোন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রক্তপাত করতে না হয়, সেজন্য ইতিহাসকে রক্ষা করা প্রয়োজন। আগামী প্রজন্ম অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।

আজ সকাল ১১টায় নগরীর শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ডিআইজি আহসান হাবীব পলাশ, পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ, পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান, বীর  মু্ক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন বীর মুক্তিযোদ্ধা একরামুল করিম বক্তৃতা করেন। এছাড়াও সেখানে মুক্তিযোদ্ধা শহিদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সরকারি বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীসহ অসংখ্য সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।    

এবারের বিজয় দিবসে চট্টগ্রাম জেলার প্রায় ৪০৫ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

প্রধান অতিথি মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা কি কারণে যুদ্ধে   গিয়েছিলেন, যুদ্ধে যাওয়ার প্রেরণা কে যুগিয়েছিল এবং যুদ্ধ শেষে অর্জিত বাংলাদেশে আপনারা কি ব্যর্থতার সম্মুখীন হয়েছেন তা দুকলম হলেও লিখে আমাদের জানান। আপনাদের লিখা আমাদের তথা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার বাণী হয়ে থাকবে এবং সঠিক পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য। ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য রাষ্ট্র সমান থাকবে কিন্তু রাষ্ট্রে বৈষম্য সৃষ্টি হওয়ার কারণেই মুক্তিযুদ্ধ যেমন হয়েছিল ঠিক তেমনি, ২০২৪ জুলাই অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছিল। ছাত্র-জনতার জুলাই বিপ্লবের মধ্যদিয়ে দেশে নতুন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়