শিরোনাম
◈ ঢাকার সঙ্গে যেসব ‘শর্তে’ সম্পর্ক চাইছে দিল্লি ◈ ৩১ হাজার বাংলাদেশির মালয়েশিয়া থেকে ফিরতে নিবন্ধন ◈ বড়পুকুরিয়া খনির ১৪১৪ ফেইস থেকে  ৪.৮১ লক্ষ টন কয়লা উত্তোলন হয়েছে ◈ দেশে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ সম্ভব হবে না : ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ◈ ১২৭দিন পর ১৩ বন্দিকে নিয়ে সচল করা হলো শেরপুর জেলা কারাগার ◈ তথ্য উপদেষ্টা নাহিদের বক্তব্য নিয়ে ধোঁয়াশা, জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রত্যাহার ◈ চার ফিফটিতে বাংলাদেশের রেকর্ডগড়া সংগ্রহ ◈ দেশের রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে ◈ ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশি নাবিকদের ফেরানো হবে: পররাষ্ট্র সচিব ◈ ঢাকার সঙ্গে গাজীপুরবাসীর যোগাযোগ আরও সহজ করতে চালু হচ্ছে ৪ জোড়া কমিউটার ট্রেন

প্রকাশিত : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:০২ রাত
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লক্ষ্মীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় যুবলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

জহিরুল ইসলাম শিবলু, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা মামলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে পুলিশ তাদেরকে কারাগারে পাঠিয়েছে। এর আগে বুধবার রাতে পৌরসভা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছেন সদর উপজেলা যুবলীগের সদস্য ও চররুহিতা এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে রেজাউল ইসলাম সুমন এবং কমলনগর উপজেলার চরফলকন ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য মোসলেহ উদ্দিন।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, গত ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ওসি আবদুল মোন্নাফ আরও বলেন, এই মামলায় অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। ইতিমধ্যে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা-মামলায় ৮২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। একাধিক শিক্ষার্থী হত্যা মামলার প্রধান আসামি ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সালাহ উদ্দিন টিপুর ঘনিষ্ঠজন রেজাউল ইসলাম সুমন। গত ৪ আগস্ট লক্ষ্মীপুর শহরের তমিজ মার্কেট এলাকার সামনে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা চালায় আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, এ সময় জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপুর নেতৃত্বে মুহুর্মুহু গুলি ছুড়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নিজ বাসভবনের ছাঁদ থেকে প্রকাশ্যেই সালাহ উদ্দিন টিপু ও তার সহযোগী অন্যরা শিক্ষার্থীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে সাদ আল আফনান, ওসমান গনি ও সাব্বির হোসেনসহ চার শিক্ষার্থী নিহত হন। এ সময় তিন শতাধিক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। এসব ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। আর এসব মামলায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্র লীগসহ অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়