শিরোনাম
◈ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে অস্থির ঢাকা, শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে সরকার ◈ কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ ডিএমপির ◈ শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফেরাতে হবে, না হলে দেশ অন্যদিকে চলে যাবে: মোল্লা কলেজের অধ্যক্ষ ◈ জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ◈ গণতন্ত্রকামীদের সর্তক থাকতে হবে, আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা একসাথে যায় না: তারেক রহমান  ◈ নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করলেন ডিএমপি কমিশনার ◈ শাহজালাল বিমানবন্দরে ইসকন নেতা চিন্ময় দাস গ্রেপ্তার ◈ লাখ টাকা ঋণ দেয়ার নামে ঢাকায় জমায়েতের চেষ্টা, ফিরিয়ে দিল পুলিশ-শিক্ষার্থীরা (ভিডিও) ◈ মোল্লা কলেজের ক্ষয়ক্ষতির বর্ণনা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন অধ্যক্ষ (ভিডিও) ◈ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৫ নভেম্বর, ২০২৪, ০৪:৩৫ দুপুর
আপডেট : ২৫ নভেম্বর, ২০২৪, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অপরিচ্ছন্ন খাবার: দোকান মালিকদের বিরুদ্ধে খাদ্য ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ

সাবরীন জেরীন: মাদারীপুর জেলা শহরের পুরানকোট ও পুরান বাজার এলাকায় বিভিন্ন খাবারের হোটেলে ও মিষ্টির দোকানে মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার সংরক্ষণ, বিক্রি, খাবারে পোকামাকড়, নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশসহ নান অনিয়ম পাওয়ায় এসব দোকান মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত।

রবিবার (২৪ নভেম্বর) দুপর থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এ অভিযান পরিচালনা করেন নিরাপদ খাদ্য আদালতের বিচারক বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিৎ চৌধুরী।

অভিযানে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিৎ চৌধুরী প্রায় ১৮টি প্রতিষ্ঠানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। এরমধ্যে লালুনা রেস্টুরেন্ট,মন্টু মিষ্টান্ন ভান্ডার,আদি সাতক্ষীরা ঘোষ ডেয়ারী,ফ্রেস খাবার ঘর,আর এফ সি,কে এফ সি,ফুড বাজ,রুচিতা খাবার ঘর,হাজী নান্না বিরিয়ানী হাউজ,নবাব বিরিয়ানী হাউজ,শাহমাদার সুইটস এন্ড রেস্তোরা,আজমী সুইটস এন্ড রেস্তোরা,মাতৃভান্ডার,ফকির চাঁদ ঘৃত ভান্ডার,হোটেল তাজমহল,ফাতেমা এন্টারপ্রাইজ, কুটুমবাড়ি রেস্তোরা ও মায়ের দোয়া বিরানী হাউজ।
এদের মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করার জন্য নিরাপদ খাদ্য জেলা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন।

এছাড়াও মামলার ৭ দিনের মধ্যে যদি প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ফিরিয়ে না আনা হয় তাহলে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠান গুলো বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। অভিযান চলাকালে কোন কোন প্রতিষ্ঠানে মালিককে উপস্থিত পাওয়া যায়নি এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপ্রাপ্তবয়স্ক কর্মচারী দ্বারা দোকান পরিচালিত হতে দেখা যায়। এছাড়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভবিষ্যতে মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার সংরক্ষণ, বিক্রি, খাবারে পোকামাকড়, নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এ ছাড়া অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, ও স্বাস্থ্য, জীবনহানি ঘটানোর অপরাধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চীফ জুডিসিয়াল মেজিস্ট্রেট আদালতের নাজির মো:শহিদুল ইসলাম, জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার রফিকুল ইসলাম,নিরাপদ খাদ্য আদালতের বেঞ্চ সহকারি বেল্লাল হোসেন,চীফ জুডিসিয়াল মেজিস্ট্রেট আদালতের ক্যশিয়ার মো: আবুল হাসান ও সহকারী সৈয়দ আজগর প্রমূখ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়