শিরোনাম
◈ হজ ও ওমরার দেশ সৌদি আরব দিন দিন পরিণত হচ্ছে পাপের স্বর্গরাজ্যে, পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও ! (ভিডিও) ◈ শতাধিক সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলে নোয়াবের উদ্বেগ ◈ বাংলাদেশ ও জাপানের সঙ্গে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সইয়ের সিদ্ধান্ত ◈ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশকে ১১০০ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি ও বিশ্বব্যাংক ◈ ট্রেনে ঢিল ছোড়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করল তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা ◈ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হিজবুল্লাহ, বেঁকে বসলেন নেতানিয়াহু ◈ হাইকোর্টের সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ ◈ টিসিবি ট্রাকের মাধ্যমে ৪০ টাকা কেজি আলু বিক্রি করবে ◈ যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় ইউক্রেনের হামলা ◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক দুই মন্ত্রীসহ ১০৬ নামে নাশকতার মামলা

প্রকাশিত : ১৯ নভেম্বর, ২০২৪, ০৭:২৩ বিকাল
আপডেট : ১৯ নভেম্বর, ২০২৪, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খাওয়ার অনুপযোগী ৭৭ টন আদা ও কমলা ধ্বংস করলো চট্টগ্রাম কাস্টম 

এম.ইউছুপ রেজা, চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস সোমবার (১৮ নভেম্বর) নগরের হালিশহরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ডাম্পিং স্টেশনে চারটি কনটেইনারে থাকা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়া ৭৭ টন আদা ও কমলা ধ্বংস করেছে।

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর থাকা ২১টি নিলাম অযোগ্য কনটেইনারের বিভিন্ন পণ্য ধ্বংসের বিষয়ে চট্টগ্রাম  কাস্টম হাউসের ধ্বংস বিষয়ক কমিটির সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ধ্বংস করা হয়। ধ্বংস বিষয়ক কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে এসব কনটেইনারের পণ্য ধ্বংসের কার্যক্রম শুরু করা হয়।

তিনি জানান, প্রথম দিন ৪টি কনটেইনারে থাকা ৫৩ টন ৪৯০ কেজি আদা ও ২৩ টন ৪৬২ কেজি কমলা চসিকের ডাম্পিং ইয়ার্ডে যথাযথ প্রক্রিয়ায় ধ্বংস করা হয়েছে। ধ্বংসের এ কার্যক্রম কাল মঙ্গলবারও চলবে। সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি পণ্যের কনটেইনার নামার পর দেশে পণ্যের দাম কমে যাওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা, মামলা, মিথ্যা ঘোষণায় চালান আটক, কোম্পানি দেউলিয়া হওয়াসহ নানা কারণে খালাস নেন না অনেকে। 

নির্দিষ্ট সময় পর বন্দর কর্তৃপক্ষ এসব কনটেইনারের তালিকা কাস্টম হাউসকে দিয়ে থাকে নিলাম বা ধ্বংস করার জন্য। কিন্তু জনবল সংকট, নিলাম প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, নানা জটিলতার কারণে নিলাম ও ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনায় দেরি হয়। এতে এক দিকে ডলারে আমদানি করা এসব পণ্যের গুণগতমান নষ্ট, মেয়াদোত্তীর্ণ ও ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। অন্যদিকে শিপিং এজেন্টগুলোর কনটেইনার বছরের পর বছর আটকে থাকে। বন্দর ওকাস্টম ফি, শুল্ক হারায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়