পরকীয়রা প্রেমের টানে নাটোরের নলডাঙ্গায় মালয়েশিয়া প্রবাসী মাজেদুল ইসলামের কষ্টে উপার্জিত বিভিন্ন সময় পাঠানো গচ্ছিত নগট ৩০ লাখ টাকা ও ২০ লাখ টাকার সোনার গহনা নিয়ে প্রেমিকের সাথে পালানোর অভিযোগ উঠেছে প্রবাসী স্ত্রী আফরোজার বিরেুদ্ধে।এ নিয়ে গত মঙ্গলবার রাতে সন্ধান চেয়ে নলডাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছে প্রবাসী মাজেদুলের পিতা আব্দুল প্রামানিক।
অভিযুক্ত প্রবাসী স্ত্রী মাজেদুল ইসলামের স্ত্রী ও উপজেলার বিপ্রবেলঘরিয়া গ্রামের আব্দুল প্রামানিকের ছেলে।
নলডাঙ্গা থানায় দায়ের অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,নলডাঙ্গা উপজেলার বিপ্রবেলঘরিয়া গ্রামের আব্দুল প্রামানিকের ছেলে মাজেদুল ইসলামের সাথে ২০ বছর আগে সিংড়া উপজেলার সোনাইডাঙ্গা গ্রামের খালেকের মেয়ে আফরোজার সাথে বিয়ে হয়।বিয়ের পর ৫ বছর পর একটি ছেলে সন্তান হয়।অভাব অনাটনের সংসারে সচ্ছলতা ফিরাতে ধার দেনা করে মাজেদুল ইসলাম ৭ বছর আগে মালয়েশিয়া যান।মালয়েশিয়া থেকে প্রবাসী মাজেদুল প্রতিমাসে স্ত্রীর নামে পাঠাতো টাকা।বিগত ৭ বছরে ব্যাংকের মাধ্যমে নগট ৩০ লাখ টাকা ও ২০ লাখ টাকার স্বর্ণের গহনা পাঠায় প্রবাসী মাজেদুল।কিন্ত গত ২৭ অক্টোবর প্রবাসী স্ত্রী আফরোজা কাউ কে কিছু না জানিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে স্বামীর পাঠানো কষ্টে উপার্জিত সমস্থ টাকা ও সোনার গহনা নিয়ে পালিয়ে যায়।এ খবর শুনে প্রবাসী মাজেদুল ইসলাম মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে মালয়েশিয়া একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।প্রবাসীর স্ত্রী আফরোজার সন্ধান চেয়ে গত মঙ্গলবার রাতে নলডাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়ে প্রবাসীর মাজেদুল ইসলামের পিতা আব্দুল প্রামামিক।এ ব্যাপারে নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন,এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি।প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ধানে চেষ্টা চালানো হচ্ছে। উৎস: যায়যায় দিন।
আপনার মতামত লিখুন :