শিরোনাম
◈ সমাজের উচ্চ পর্যায়ের যারা দুর্ঘটনা ঘটায় তাদের বিচার হয় না: উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ◈ ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ ◈ সন্দেহজনকভাবে অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার ◈ নতুন প্রযুক্তি আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশায় ◈ মোবাইল ফোন রক্ষা করতে গিয়ে ছিনতাইকারীদের হাতে খুন হন কামরুল হাসান, জড়িত ২ কিশোর গ্রেপ্তার ◈ শেখ হাসিনা দিল্লিতে পালিয়ে যাওয়ার কারণে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি : এবিসির রিপোর্ট ◈ চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি হচ্ছে , ২-৩ দিনের মধ্যেই অভিযান: ডিএমপি কমিশনার ◈ সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক ভারত! ◈ দেড় শতাধিক নিহতের দাবি তাবলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে, যা জানালো রিউমর স্ক্যানার ◈ সাগরে নিম্নচাপ: শীত ও বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রকাশিত : ০২ অক্টোবর, ২০২৪, ০৩:০৫ দুপুর
আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেনাবাহিনীর আশ্বাসে ৫৪ ঘণ্টা পর আশুলিয়ায় শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার

অবশেষে আশুলিয়ায় সেনাবাহিনীর আশ্বাসে অবরোধ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন শ্রমিকরা। বুধবার (২ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সড়ক থেকে সড়ে শ্রমিকরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। ফলে টানা ৫২ ঘণ্টা পর সচল হলো নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কটি। বর্তমানে পুরো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

শ্রমিকরা জানান, দুপুর ১২টার দিকে সেনা সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে এসে সড়ক থেকে অবরোধ প্রত্যাহার করতে বলেন। একপর্যায়ে সেনা কর্মকর্তারা জানান, বার্ডস গ্রুপের চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়েছে। তাকে কারখানায় আনতে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে হবে। এরপরই শ্রমিকরা সড়ক থেকে সড়ে যান। তারা কারখানার প্রধান ফটকে গিয়ে অবস্থান নেন।

ঢাকা জেলা পুলিশের সাভার সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. শাহীনুর কবির বলেন, পুলিশ বিজিবি, র‌্যাব ও সেনাবাহিনীর চেষ্টায় সড়কটিতে যান চলাচল শুরু হয়। তবে এখনো সড়কটিতে যানবাহনের চাপ রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ট্রাফিক পুলিশ কাজ শুরু করেছে।

এর আগে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে মহাসড়কের বাইপাইল পয়েন্টে উভয় লেনই অবরোধ করে রাখেন শ্রমিকরা। রাতেও তারা সড়কে ছিলেন। পরদিন মঙ্গলবার সড়ক থেকে সরেননি। সবশেষ বুধবারও তারা সড়কে অবস্থান নেন। এতে সড়কটির দুই পাশ স্থবির হয়ে পড়ে। যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে উঠে।

শ্রমিকরা বলছেন, বার্ডস গ্রুপের চারটি কারখানা বার্ডস আর এন আর ফ্যাশন্স লিমিটেড, বার্ডস গার্মেন্টস, বার্ডস ফেডরেক্স ও বার্ডস এ অ্যান্ড জেড লিমিটেড পাওনাদি পরিশোধ না করে বন্ধের ঘোষণা দেয়। উৎস: জাগোনিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়