শিরোনাম
◈ ডিসেম্বরে নির্বাচন আদায়ে সোচ্চার বিএনপি, সর্বদলীয় জনমত গঠনে জোর, চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ ◈ সিলেটে বাংলা‌দেশ অলআউট ১৯১ রা‌নে, দিন শে‌ষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ বিনা উই‌কে‌টে ৬৭ ◈ সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেওয়ার সুযোগ চায় বিএনপি: চারটি বিষয়ে ব্যতিক্রম প্রস্তাব ◈ যাত্রাবাড়ী ও শাহবাগে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৫ ◈ রিজার্ভ বেড়ে পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলার ◈ বেড়ে দেড় লাখ টাকার মাইলফলকে পৌঁছাল স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম ◈ রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা ২২ জুন পর্যন্ত বাড়ল ◈ ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা ◈ মুখে কালো কাপড়, আওয়ামী লীগের ব্যানারে রহস্যজনক মিছিল (ভিডিও)  ◈ ‘অত্যাচার করে’ পুলিশ হত্যার জবানবন্দি নেয়া হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ২৩ আগস্ট, ২০২৪, ০২:০২ রাত
আপডেট : ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাঁধের উপর পানির প্রবাহ হচ্ছে, যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে গোমতী নদীর বাঁধ (ভিডিও)

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের বুড়বুড়িয়া গ্রামে গোমতী নদীর ভেড়িবাঁধ ভেঙ্গে গেছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ভাঙ্গা শুরু হয়েছে। ধীরেধীরে বিশালাকার হচ্ছে! দ্রুত প্লাবিত হচ্ছে জনবসতি, এমনটি জানিয়েছে নির্বাহী প্রকৌশলী, পানি উন্নয়ন বোর্ড, কুমিল্লা।

টানা কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ এবং ভারত থেকে আসা উজানের পানিতে ২৭ বছরের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে কুমিল্লার গোমতী নদী। বর্তমানে নদীটির পানি বিপৎসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে গোমতীর বেড়িবাঁধ ভেঙে পড়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাত ১২টার দিকে নদীর বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের বুরবরিয়া অংশে— বাঁধের ওপর দিয়ে পানি টপকে অপর পাশে যেতে দেখা গেছে। পানির এই প্রবাহ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সেনাবাহিনীর একটি দল। তারা অনেক চেষ্টা করেও পানির প্রবাহ আটকাতে না পেরে ফিরে চলে গেছে। এরমধ্যে প্রবাহিত পানিতে প্লাবিত হতে শুরু করেছে আশপাশের গ্রামগুলো।

নতুন করে অন্যান্য গ্রাম প্লাবিত বাঁধ ভেঙে পড়ার শঙ্কার বিষয়টি রাতে নিশ্চিত করেছেন বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা( ইউএনও) সাহিদা আক্তার।

তিনি বলেন, “খবর পেয়ে আমিও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বাঁধ ভেঙে পড়ার একটা গুজব রটেছিল। আসলে বাঁধের ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে অপর পাশে যাচ্ছে। বাঁধের উপর পানির প্রবাহ হচ্ছে। এটা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে বাঁধ ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যদি ওই এলাকার বাঁধ ধসে পড়ে তাহলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা পর্যন্ত প্লাবিত হতে পারে।”

অপরদিকে ওই এলাকার প্রতিটি মসজিদের মাইকে মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যাওয়ার জন্য বার বার মাইকিং করা হচ্ছে। সূত্র : ঢাকাপোস্ট  

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়