শিরোনাম
◈ পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দিবেন প্রধানমন্ত্রী ◈ সচিব সভায় সম্পদের হিসাব প্রকাশ নিয়ে মতানৈক্য ◈ ঈশ্বরদীতে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৫ জন নিহত ◈ বিএনপির অবস্থান সবসময় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিপরীত মেরুতে: ওবায়দুল কাদের ◈ প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে অচল ৩৫ বিশ্ববিদ্যালয় ◈ ব্যয়ের ক্ষেত্রে আবারও কৃচ্ছ সাধনের নীতিতে সরকার ◈ ওমান শিগগিরই বাংলাদেশীদের জন্য ওয়ার্কিং ভিসা চালুর চেষ্টা করছে ◈ ধর্ষণ মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মুশতাক-ফাওজিয়া ◈ সিলেট কাস্টমস কমিশনার এনামুল হকের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ ◈ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসার কিছু নেই: ড. ইউনূস

প্রকাশিত : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০৭:২৩ বিকাল
আপডেট : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০৭:২৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জুলাইয়ের শেষদিকে চালু হতে পারে কসবা সীমান্ত হাট

এএইচ রাফি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: [২] দীর্ঘ চার বছর চার মাস পর চলতি জুলাই মাসের শেষ অথবা আগস্টের প্রথম দিকে চালু হতে যাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট। 

[৩] মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে দু’দেশের সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যবস্থাপনা কমিটি সভার আগে হাটের সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন।

[৪] বাংলাদেশ অংশের সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) জেসমিন সুলতানা জানান, দু’দেশের সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা করে প্রাথমিক দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। এর আগে আরো একটি বৈঠক করা হবে। তবে ইতিমধ্যেই হাটের সংস্কার কাজ প্রায় শেষ করা হয়েছে। আরো কিছু কাজ বাকি আছে।

[৫] মঙ্গলবারের বৈঠকে ত্রিপুরার রাজ্যের সিপাহিজলা জেলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুব্রত মজুমদার ভারতের নেতৃত্ব দেন। তিনিও হাটের সার্বিক অবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে হাট চালু হলে আগের অবস্থা ফিরে পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

[৬] এ সময় কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন, কসবা পৌর মেয়র এম.জি হাক্কানি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

[৭] উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের জুনে যাত্রা শুরু করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার তারাপুর ও ভারতের সিপাহিজলা জেলার কমলাসাগর এলাকার সীমান্ত হাট। দু’দেশের ৫০টি করে মোট ১০০টি দোকান বসতো ওই হাটে। করোনা মহামারী দেখা দিলে ২০২০ সালের ১০ মার্চ থেকে হাটের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

[৮] মূলত সীমান্ত এলাকার পাঁচ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে বসবসকারিরা এ হাট থেকে পণ্য কেনার নিয়ম রয়েছে। তবে কসবা উপজেলাসহ আশেপাশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এ হাটে এসে পণ্য কিনে নিয়ে যেতেন। বাংলাদেশি পণ্যের চেয়ে ভারতীয় পণ্যের চাহিদা ছিলো ওই হাটে বেশি। প্রতি রোববার বসতো হাট।

প্রতিনিধি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়