শিরোনাম
◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা ◈ রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি গ্রেফতার ◈ টাকা না পেয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকে তালা দিলেন গ্রাহকরা ◈ দেখে মনে হয় স্কুল পড়ুয়া কিশোর, বয়স ২২, করেন মাদক ব্যবসা ◈ ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রসঙ্গে যা বললেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ চার ঘণ্টা করে ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকবে ৭০০ যুবক: উপদেষ্টা আসিফ (ভিডিও) ◈ ‘তোমরা রাস্তা বন্ধ করবা, আমরা কি আঙ্গুল চুষবো’ সাধারণ মানুষের আবেগেরই বহিঃপ্রকাশ (ভিডিও) ◈ শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার বিষয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ◈ অলিম্পিক ক্রিকেট সরে যাচ্ছে নিউ ইয়র্কে ◈ শান্তকে টেস্ট ও ওয়ানডেতে রেখে টি-টোয়েন্টিতে সোহানকে অধিনায়ক করা য়ায়: আশরাফুল

প্রকাশিত : ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৭:৩৭ বিকাল
আপডেট : ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৭:৩৭ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অক্টোবরে শুরু হচ্ছে ময়মনসিংহ কেওয়াটখালী স্টিল-আর্চ ব্রীজের কাজ

আব্দুল্লাহ আল আমীন, ময়মনসিংহ: [২] বহুল প্রত্যাশিত ব্রহ্মপুত্র নদের উপর কেওয়াটখালী স্টিল-আর্চ ব্রিজের নির্মাণ কাজ এ বছরের অক্টোবরে শুরু হতে যাচ্ছে। ১ এক হাজার ১০০ মিটার দীর্ঘ এই সেতু নির্মাণ করতে প্রায় তিন বছর লাগবে। মূল সেতুর ৩২০ মিটার অত্যাধুনিক স্টীল-আর্চ এবং ৭৮০ মিটার এপ্রোচ সেতু নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও ৫৫১ মিটার সড়ক ওভারপাস ও ২৪০ মিটার রেলওয়ে ওভারপাস এবং ৬.২০ কিলোমিটার SMVT (Slow Moving Vehicular Traffic) লেনসহ ৪-লেন মহাসড়ক নির্মাণ করা হবে।

[৩] এতে মূল সেতু সংলগ্ন একটি টোল প্লাজা ও বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হবে। ব্রিজ হেলথ মনিটরিং সিস্টেমের জন্য একটি ওয়াচ টাওয়ার থাকবে, সেইসাথে ইউটিলিটি ডাক্টও থাকবে। ২০২১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রস্তাবিত প্রকল্পটির সর্বমোট প্রাক্কলিত ব্যয় ৩ হাজার ২শ’ ৬৩ কোটি টাকা যার মধ্যে মূল সেতুতে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ১৭০ কোটি টাকা। ‘চায়না স্টেইট কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং’ এবং ‘স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ারস, বাংলাদেশ’ এ দু’টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সমন্বয় করে কাজ করবে সেতুটির।

[৪] এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ময়মনসিংহ জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শওকত আলী বলেন, কেওয়াটখালী সেতু হবে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম দৃষ্টিনন্দন স্টিল আর্চ সেতু। সেতুটি নির্মাণ হলে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের জেলাসমূহের মাঝে যোগাযোগ ব্যবস্থার আরো উন্নয়ন ঘটবে। ময়মনসিংহ অঞ্চলে অবস্থিত স্থলবন্দর, ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের সাথে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ স্থাপন সুগম করবে। নতুন নতুন বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার পাশাপাশি উন্মোচিত হবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের দ্বার। এর মাধ্যমে প্রসার ঘটবে এ অঞ্চলের পর্যটন খাত।

[৫] তিনি আরও বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের ব্যপ্তির ফলশ্রুতিতে প্রকল্প এলাকার জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং দেশের জাতীয় অর্থনীতি ও জিডিপিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

প্রতিনিধি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়