আনিস তপন: [২] মঙ্গলবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে কারফিউ (সান্ধ্য আইন) শিথিলের সময় লোকাল ও কমিউটার ট্রেন পরিচালনা করা হবে।
[৩] রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. হুমায়ুন কবির এই প্রতিবেদককে বলেন, আমাদের কাছে এই মুহূর্তে যাত্রী নিরাপত্তা ও রেল সম্পদের সুরক্ষা দেয়াই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া সারাদেশে এই মুহূর্তে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সান্ধ্য আইন বলবৎ রয়েছে। তাই সব দিক বিবেচনায় আপাতত স্বল্প দূরত্বে ট্রেন পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
[৪] সভা শেষে টেলিফোনে রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বলেন, পরিস্থিতির উন্নতি হলে অর্থাৎ সান্ধ্য আইন পুরোপুরি উঠে গেলে আন্তঃনগরনহ অন্যান্য ট্রেন পরিচালনা করা হবে।
[৫] এর আগে ২৫ জুলাই থেকে সীমিত পরিসরে ট্রেন চলাচলের সিদ্ধান্ত নিয়েও পিছিয়ে আসে রেল কর্তৃপক্ষ।
[৬] কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা শুরু হলে যাত্রী নিরাপত্তা ও রেল সম্পদ রক্ষায় ১৯ জুলাই থেকে ট্রেন চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
এটি/এসবি/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :