সুজিৎ নন্দী: ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, কমান্ড সেন্টার থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে জলাবদ্ধতার স্পট ট্র্যাকিংসহ, ময়লার গাড়ি, মশক কর্মীদের মুভমেন্ট ট্র্যাকিং, সবার ঢাকা অ্যাপ কম্প্লেইন মনিটরিংসহ, রেভেনিউ মনিটরিং, খাল, ফুটপাত, ফুটওভার ব্রিজের এ্যাস্কেলেটর, এসটিএস, স্মার্ট স্ট্রিট লাইটসহ বিভিন্ন সেন্সর মনিটরিং করা হবে।
তিনি আরো বলেন, নাগরিকসেবা সমূহ সাধারণ মানুষের কাছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পৌঁছে দিতে এবং জনদুর্ভোগ কমাতে কমান্ড সেন্টার আধুনিকায়নের ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, মেয়র মাইগ্রেশন কাউন্সিল ও বিশ্বব্যাংকের আমন্ত্রণে আমরা যুক্তরাষ্ট্র যায়। সেখানে বাংলাদেশের বৈরি জলবায়ুর প্রভাবে যা যা ঘটছে তা তুলে ধরাসহ জলবায়ু ফান্ডের দাবি জানাই।
তিনি আরো বলেন, একই সঙ্গে ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হলে কেমন হবে আমাদের নাগরিকসেবা সমূহ, তার বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটন শহরের বিভিন্ন স্থান, স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে মত বিনিময় করা হয়।
শনিবার নগরভবনের ৬তলায় সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফর পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষনা দেন।
মেয়র বলেন, ইন্টিগ্রেটেড করিডোর ম্যানেজমেন্টের আওতায় মিরপুর-১২ থেকে ফার্মগেট হয়ে বাংলামোটর পর্যন্ত যে এমআরটি-৬ লাইনটি হচ্ছে তাকে কেন্দ্র করে শহরে যে পরিবর্তন আসবে সেটার সঙ্গে খাপ খাইয়ে আমাদের পরিকল্পনা করতে হবে। কিভাবে সাধারণ মানুষের কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া যায় সেই বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, কাউন্সিলর ছাড়াও উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন ।
আপনার মতামত লিখুন :