শিরোনাম
◈ স্ক্যানিং ছাড়াই চলছে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য প্রবেশ, ঝুঁকিতে নিরাপদ বাণিজ্য! ◈ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র খুন: প্রেমিকাকেও দেখা গেল সিসিটিভিতে, মামলায় নেই তার অস্তিত্ব ◈ দেশি-বিদেশি মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী লীগকে মাঠে নামানোর পেছনে ◈ পারভেজ হত্যাকাণ্ড: ছাত্রদল বিভ্রান্তিকর প্রচারণা শুরু করেছে: উমামা ফাতেমা (ভিডিও) ◈ নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে রিকশায় পিঠে পা চেপে ঘোরানো, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ায় তোলপাড় ◈ ‘আমরা একটি কঠিন কিন্তু অপরিহার্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি’  ◈ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম: দাবি হাথুরুসিংহের ◈ জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে ◈ বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত করলো ভারত ◈ ‘৫ বছরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে খরচ ২৩০০ কোটি, তা ৭০০ কোটিতে নামানো সম্ভব’

প্রকাশিত : ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০১:৪২ দুপুর
আপডেট : ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিরপুরে এক রাতে ছয় স্থানে ডাকাতি, আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা (ভিডিও)

রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর এ ব্লকের ২০ নম্বর লাইনে একদল সংঘবদ্ধ ডাকাত এক রাতে ছয়টি দোকান ও বাসায় হানা দিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, ভোর রাত ৪টা ২০ মিনিটে একটি প্রাইভেটকার থেকে তিন ব্যক্তি নেমে ‘মা মনি’ স্টোর নামে একটি মুদি দোকানের তালা কেটে ডাকাতি করে। তালা কেটে দোকানের মালপত্র ও নগদ টাকা লুট করে তারা চলে যায়। পরে আবার ফিরে এসে সাটার খুলে ক্যাশ বাক্স ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গাড়িতে তুলে নেয়। একই কৌশলে পাশের তিনটি দোকান ও দুটি বাসায় ডাকাতি চালায় চক্রটি।

‘মা মনি’ স্টোরের মালিক আরমান হোসেন বলেন, “সকালে এসে দেখি সাটার লাগানো, কিন্তু তালা ভাঙা। ক্যাশ বাক্স ও মালামাল উধাও।” পাঞ্জাবির দোকান মালিক আরিফুল ইসলাম ও সালমান বিরিয়ানি হাউজের মালিক রুবেল মিয়াও একই অভিযোগ করেছেন।

একই কৌশলে কাছাকাছি তিনটি দোকানে ডাকাতি করেছে একই চক্র। ভোর ৫টা পর্যন্ত চলে চক্রের অভিযান। এছাড়া ওই এলাকার আরও দুটি বাসায় একই সময় ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।

আরেক দোকানি রুবেল মিয়া বলেন, দোকানে ডাকাতির ঘটনায় থানায় অভিযোগ দিয়েছি। পুলিশ এসে আলামত সংগ্রহ করেছে।
 
তিনি আরও বলেন, ২৮ বছর ধরে একই ঠিকানায় দোকান করছি। এই ধরনের দুর্ধর্ষ ঘটনা কখনো ঘটেনি। নগদ টাকাসহ দেড় লাখ টাকার মালপত্র নিয়ে গেছে। দোকানের সামনের একটি ভবনের দোতলায় আমার বাসা। রাত সোয়া ১২টার দিকে দোকান বন্ধ করে গিয়েছিলাম। যে কায়দায় দোকানে চুরি করেছে তা অবিশ্বাস্য। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। জড়িতরা শনাক্ত হোক। প্রশাসন নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক। 

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, চক্রে তিনজন সদস্য। একজনের পায়ে কেডস। পরনে সবুজ স্যুট। একজন প্রথমে আশপাশে তাকাচ্ছিলেন। এরপর অন্য দুই সঙ্গী দোকানে ঢুকে একে একে সব মালপত্র বের করে নিয়ে আসেন। এসময় তাদের হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল। উৎস: বিডি-প্রতিদন ও সমকাল।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়