শিরোনাম
◈ অ্যাপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী আর নেই ◈ নদীর জলবন্টন নিয়ে ভারত-বাংলাদেশ বৈঠকের ফল আপাতত শুন্য ◈ শাহাবাগ একদিনে গড়ে উঠেনি : হাসানাত আব্দুল্লাহ ◈ পাকিস্তানে ট্রেনে হামলা: সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার ১০৪, নিহত ১৬ ◈ বিদ্যুৎ ব্যবহারে ডিপিডিসির বিশেষ নির্দেশনা ◈ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি মেনে নিল সরকার, আন্দোলন প্রত্যাহার ◈ ‘কোনো ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না’, পুলিশকে সহযোগিতার আহ্বান মাহফুজ আলমের ◈ মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তারের দাবিতে (ভিডিও) ◈ ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সেনাবাহিনী নিয়ে ভুয়া খবরের প্রতিবাদ আইএসপিআরের ◈ ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে জলবায়ু ঝুঁকি বাড়বে বাংলাদেশেও!

প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৯:২০ রাত
আপডেট : ১২ মার্চ, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সৎ মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় লতা হারবালের চেয়ারম্যান কারাগারে 

এম.এ. লতিফ, আদালত প্রতিবেদক : ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৬ এর বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার সৎ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে  লতা হারবালের চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী ফাহিমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারী)।

এদিন মামলায় চার্জশিট গ্রহণের জন্য তারিখ ধার্য ছিল। আইয়ুব আলী ফাহিম চার্জশিট দাখিল পর্যন্ত জামিনে ছিলেন। চার্জশিট আসায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তিনি। তার পক্ষে মাসুদ আহমেদ তালুকদার জামিন চেয়ে শুনানি করেন। বাদীপক্ষে আনোয়ারুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।

উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন এবং চার্জশিট গ্রহণ করে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি চার্জ শুনানির তারিখ ধার্য করেন।  সৎ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর আইয়ুব আলী ফাহিমের বিরুদ্ধে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় মামলা করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মামলার বাদী অর্থাৎ ভুক্তভোগী নারী আইয়ুব আলী ফাহিমের সৎ মেয়ে। বাদীর বয়স যখন আট বছর, তখন তার মায়ের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। পরে বাদীর মায়ের সঙ্গে ফাহিমের বিয়ে হয়। ২০১৪ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর বাদীর মা যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। বাদীর বাংলাদেশে বিয়ে হয়। তবে, তারও বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। বাদীর এক ছেলে সন্তান আছে। ২০২২ সালের ৩০ মার্চ রাতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং শিশু সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করেন আইয়ুব আলী ফাহিম। এরপর প্রায় পাঁচ মাস ধরে নানা সময় একইভাবে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করতে থাকেন তিনি। 

মামলাটি তদন্ত করে ধানমন্ডি মডেল থানার সাব-ইন্সপেক্টর খোকন মিয়া গত বছরের ৩০ আগস্ট, ২০২৪ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়