লাইজুল ইসলাম: [৩] জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, আমাদের সচেতন হতেই হবে। মানুষের উপলব্ধি কাজ না করলে আইন কিছুই করতে পারবে না। গণমাধ্যম ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। সামাজিক স্লোগান তৈরি করতে হবে। গণমাধ্যমে ছোট ছোট নাটিকা তৈরি করতে হবে। মানুষের মুখে মুখে থাকতে হবে করোনা বিরোধী স্লোগান।
[৪] জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. রাশিদ ই মাহবুব বলেন, বয়স্কদের বাসার মধ্যে থাকা বাধ্যতামূলক করতে হবে। যুবকরা বের হবে কিন্তু পরিপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। এই বিষয়দুটিতে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে সরকারকেই। ইনফ্লুয়েঞ্জা, ঠান্ডা, সর্দি ও জ্বরসঙ্গে হাঁপানি থেকে আমাদের বাঁচতে হবে। সার্বক্ষণিক চিকিৎসা ব্যবস্থা রাখতে হবে।
[৫] ডা. রাশিদ ই মাহবুব বলেন, বর্তমানে কোভিড যুদ্ধ চলছে, সামনে আমাদের আরো বড় যুদ্ধ করতে হবে। পৃথিবী থেকে কবে এই ভাইরাস বিদায় নেবে কেউ জানে না। পরীক্ষা বাড়লে রোগী আরও বাড়বে এটা শুরু থেকেই বলেছি। টেস্টের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
[৬] স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ সাচিপের সভাপতি ইকবাল আর্সলান সাম্প্রতিক সময়ে বলেছেন, টিকার দিকে তাকিয়ে না থেকে আসন্ন শীতে সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা নিজেরাই নিজেদের রক্ষায় সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারি। সম্পাদনা: ইকবাল খান