লাইজুল ইসলাম : [২] লাল, হলুদ ও গ্রীন এই তিন জোনে ভাগ করার কথা আগেই জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেই অনুযায়ী কাজও শুরু করে রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট। এরই ধারবাহিকতায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে আংশিক লকডাউনের জন্য চিহ্নিত করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার নাম দেয়া হয়েছে। ইয়েলো ঘোষণার পাশাপাশি ১১ এলাকাকে গ্রীন জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
[৩] মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে সর্বশেষ আপডেট করা তালিকা অনুসারে আংশিক লকডাউন বলে চিহ্নিত ৩৮টি এলাকা হলো- আদাবর, থানা, উত্তরা পূর্ব, উত্তরা পশ্চিম, ওয়ারী, কদমতলী, কলাবাগান, কাফরুল, কামরাঙ্গীরচর, কোতয়ালী, খিলক্ষেত, গুলশান, গেন্ডারিয়া, চকবাজার, ডেমরা, তেজগাঁও, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, দক্ষিণখান, দারুসসালাম, ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, পল্টন মডেল, পল্লবী, বংশাল, বাড্ডা, বিমানবন্দর, ভাটারা, মিরপুর মডেল, মুগদা, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী, রমনা মডেল, লালবাগ, শাহআলী, শাহজাহানপুর, শেরেবাংলা নগর, সবুজবাগ, সুত্রাপুর ও হাজারীবাগ থানা এলাকা।
[৪] আর লকডাউন নয় বলে চিহ্নিত ১১টি এলাকা হলো- উত্তরখান থানা, ক্যান্টনমেন্ট থানা, খিলগাঁও, তুরাগ, বনানী, ভাষানটেক, মতিঝিল, রামপুরা, রূপনগর, শাহবাগ ও শ্যামপুর থানা এলাকা।
[৫] রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মোস্তাক হোসাইন বলেন, এগুলো এক সঙ্গে লকডাউনে আনতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু এক সঙ্গে আনা যাচ্ছে না। পর্যায়ক্রমে এগুলো লকডাউনে আনা হবে। পাশাপাশি এসব এলাকায় স্বাস্থ্যবিধি না মানলে আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে। সম্পাদনা : ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :