ইমরুল শাহেদ : [২] গিলগিট-বালচিস্তানের এই বাধটি নিয়ে শুক্রবার চীন বলেছে, স্থানীয় জনগণের স্বার্থে এবং চীন-পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে লক্ষ্য করে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, সাউথএশিয়ান মনিটর
[৩] বেইজিংয়ে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেন, এই বাধ নির্মিত হলে দুই দেশই উপকৃত হবে।
[৪] এপিপি প্রতিনিধির প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চীন ও পাকিস্তান স্থানীয় জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ও দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে সমুন্নত করবে এই বাধ।
[৫] ডায়ামার-ভাসা বাধ থেকে চার হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে এবং এজন্য ব্যয় করা হচ্ছে ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটাই হবে বিশ্বের সমচেয়ে বড় বাধ। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বাধটির কাজ দ্রুত শুরু করার জন্য তাগিদ দিয়েছেন।
[৬] পাকিস্তানের পানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (ওয়াপদা) বলেছে, গত বুধবারই ডায়ামার-ভাসা বাধ নিয়ে পাওয়ার চায়না ও ফ্রন্টিয়ার ওয়ার্কস অর্গেনাইজেশনের (এফডব্লিউও) মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
[৭] ঝাও লিজিয়ান ভারতের আপত্তি প্রত্যাখান করে বলেছেন, কাশ্মীর নিয়ে চীনের দৃষ্টিভঙ্গি অপরিবর্তিতই আছে। এছাড়া বৃহস্পতিবার
পাকিস্তান সিনেটে চীন ও প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংককে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে এ ব্যাপারে।
আপনার মতামত লিখুন :