সিরাজুল ইসলাম: [২] মঙ্গলবার নামী ১০টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে এই ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।
[৩] এপ্রিলে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়ার তরফে ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা গ্লেনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যালসকে কাজের অনুমতি দেয়া হয়। এরপরই ভাইরাসরোধী এ ওষুধ নিয়ে তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করে দেয়। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৪] জাপানের ফুজিফিল্ম ক্যামিক্যালস কোম্পানি ২০১৪ সালে এই ফ্যাভিপিরাভির ওষুধটিকে ‘অ্যাভিগান’ নামে তৈরি করে। ওষুধটি ছিল ফ্লু প্রতিষেধক। মাসখানেক আগে চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, ওষুধটি করোনার প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করতে পারে। এরপর এই ওষুধ জাপান নিজেদের দেশে প্রয়োগ করে। পরবর্তী সময়ে চীন, রাশিয়া, ইতালিতেও শুরু হয়। এসব দেশে কিছুটা সাফল্য পাওয়া যায়। লাইভ মিন্ট
[৫] সংস্থাটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিকা ট্যানন বলেন, এখনো করোনার কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক তৈরি না হওয়ায় আমরা ওষুধটি নিয়ে আশাবাদী। এটা হলে আমরা কোভিড-১৯ চিকিৎসায় অনেকটাই এগিয়ে যেতে সক্ষম হব।
[৬] এই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বলে গত এপ্রিলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত চীনের এক কর্মকর্তা। এরপরই ভারতে তৃতীয় পর্যায়ে শুরু হয় ওষুধটির তৈরির কাজ। গ্লোবাল ভিলেজ
আপনার মতামত লিখুন :