বিশ্বজিৎ দত্ত : [২]ভারতের প্রধানমন্ত্রী বললেন, ”এই আর্থিক প্যাকেজ আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের কাজ করবে। ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ। দেশের জিডিপির প্রায় ১০ শতাংশ।
[৩] তিনি ইঙ্গিত দেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য প্যাকেজ। সংগঠিত, অসংগঠিত সব শ্রেণির মানুষের জন্য এই প্য়াকেজ। জমি, শ্রম, নগদের জোগানের জন্য এই প্যাকেজ। এই প্যাকেজে উপকৃত হবেন কৃষকরাও।
[৪] ভারতের অর্থনীতিবিদরা এই প্যাকেজের সুফল ও সমালোচনাও করছেন। তাদেও মতে জিডিপির ৫ শতাংশ নগদের যোগান দিলেই ভারতের অর্থনীতি আগামীতে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। আবার অন্যদল বলছে, এটি বাজেটে ঘোষিত ৩১ লক্ষ কোটি ব্যায়ের অংশ হলে অতিরিক্ত কিছু নয়।
[৫] এরআগে ভারত সরকার ১ দশমিক ৭০ লাখ টাকার রিলিফ প্যাকেজ ও ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৪ দশমিক ৫ লাখ টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছিল। এই হিসাবে ২০ লাখ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজে অতিরিক্ত যোগ হলো ১২ দশমিক ৮ লাখ কোটি টাকা।
[৬]প্রধানমন্ত্রী ৫টি স্তম্ভের কথা বলেছেন। এগুলি হল অর্থনীতি, পরিকাঠামো, সিস্টেম, ডেমোগ্রাফি ও চাহিদা”। মোদী আরও বলেন, ”একবিংশ শতাব্দী হবে ভারতের ।