আরিফ হোসেন: [২] করোনার সংক্রমণ রোধে গেল ২৫ মার্চ বন্ধ করে দেয়া নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের ৩০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান। অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে গেল ২৬ এপ্রিল থেকে সারাদেশের মত এ ইপিজেডে ও খোলা হয়েছে ২৩টি শিল্প প্রতিষ্ঠান।
[৩] শ্রমিকরা জানান, স্বাস্থ্য বিধি মেনেই উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে কাজ কেরে যাচ্ছেন তারা।
[৪] সংশ্লিস্টরা বলছেন, বিদেশি ক্রেতাদের অর্ডার সময়মত সরবরাহের তাগিদ থেকে কারখানা খোলা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই কারখানা পরিচালনা করা হচ্ছে। শ্রমিকদের মাক্স, হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেয়া হয়েছে। সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখেই শ্রমিকরা কাজ করছে।
[৫] উত্তরা ইপিজেড’এর ব্যাপক কর্মযজ্ঞ মঙ্গাপীড়িত এ অঞ্চলের অর্থনীতিকে করেছে সমৃদ্ধ। এখানে কর্মরত শ্রমিকেরা প্রতি মাসে ৪০ কোটি টাকা আয় করছে।
আপনার মতামত লিখুন :