বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] ব্যাংকগুলোকে ভবিষ্যতের কর ও খরচ বাবদ টাকা সংরক্ষিত রাখার সামর্থের ভিত্তিতে ৪টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। সেই সামর্থ অনুযায়ি ব্যাংকগুরো শেয়ারহোল্ডারদের নির্ধারিত মুনাফা প্রদান করবেন। যেসব ব্যাংক এই আদেশের আগেই ডিভিডেন্ট ঘোষণা করেছিল। তাদের আগের ঘোষণা বাতিল করে নতুন ঘোষণা দিতে হবে।
[৩] যেসব ব্যাংক ১২ দশমিক ৫ শতাংশ মুলধন সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে তারা নগদ ১৫ শতাংশ সহ মোট ৩০ লভাংশ ঘোষণা করতে পারবেন।
[৪] যে ব্যাংকগুলো১১ দশমিক ৫ শতাংশ সংরক্ষণ করতে পারবে তারাসাড়ে ৭ শতাংশ নগদসহ ১৫ লভাংশ দিতে পারবে।
[৫] যারা ১১ দশমিক ২৫ শতাংশের কম সংরক্ষণ করতে পেরেছে তারা নগদ ১০ শতাংশ ও ৫ লভাংশ প্রদান করতে পারবেন।
[৬] যারা কর ও ভবিষ্যৎ খরচসহ ১১ দশমিক ২৫ শতাংশ অর্থ সংরক্ষণ করতে পারছেন তারা ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ট ঘোষণা করতে পারবেন।
[৭] ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ভারতে ব্যাংকের সকল ডিভিডেন্ট প্রদান স্থগিত করেছে। এখানে ডিভিডেন্ট প্রদান কমিয়েছে। মন্দের ভাল। ডিভিডেন্ট বেশি দিলে মালিকরা বা বিদেশিরা টাকা নিয়ে চলে যায়। ব্যাংকে থাকলে ব্যাংক তা বিনিয়োগ করে পরের বছর আরাে বেশি লাভ দিতে পারবে। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :