আরিফ হোসেন: [২] ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম হলেই ব্যবস্থা। যে দলেরেই জনপ্রতিনিধি হোক কোন ছাড় নেই। ত্রান বিতরণে অনিয়মে বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স চলমানের কথা বললেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। তবে শুধু বরখাস্ত বা শাস্তিই নয় অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিদের ভবিষ্যতের রাজনীতিতে যেন সুযোগ না পায় তা নিশ্চিতের দাবি বিশেষজ্ঞদের। নিউজ২৪
[৩] সরকারী ত্রাণের চাল চুরি, মজুদ, ওজনে কম দেয়া থেকে শুরু করে টিসিবির খাটের নিচ থেকে উদ্ধার হওয়া ১২শ লিটার তেল যা দেশে করোনার সময় অন্যতম আলোচিত বিষয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যখন করোনা সংক্রমণ বাড়ছে তখন এক শ্রেণীর জনপ্রতিনিধি ব্যস্ত এসব অনিয়মে।
[৪] এ পর্যন্ত ৫২ জনপ্রতিনিধিকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৯ জন ইউপি চেয়ারম্যান, ৩১ জন ইউপি সদস্য, ১ জন জেলা পরিষদ সদস্য এবং ১ জন পৌরসভার কাউন্সিলর। সরকারি বরাদ্দ ত্রাণ নিয়ে অনিয়মের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
[৫] সাময়িক বরখাস্তের পাশাপশি তদন্ত করে আরো কঠোর ব্যবস্থা কথা বললেন তিনি। শুধু শাস্তিই নয় বরং ত্রাণ আত্মসাতকারীদের সমাজ এবং রাজনীতিতে বয়কট নিশ্চিত করার দাবি টিআইবির নির্বাহী পরিচালকের। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়ার মতও এই বিশেষজ্ঞের।
আপনার মতামত লিখুন :