কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাত রাষ্ট্রদূতের টুইটের পরে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন মিষ্টার মোমেন।
[৩] তাদের কোনো বক্তব্য থাকলে তা তারা কূটনৈতিক চ্যানেলে পাঠাতে বা বলতে পারতেন।
[৪] আমরা আমাদের মতো করে দেশ পরিচালনা করছি।
[৫] তাদের এই টুইট খুবই হতাশাজনক এবং দুঃখজনক, এটা কোনোভাবেই ঠিক হয়নি।
[৬] বিদেশে আমিও রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছি, সেসব দেশে কূটনীতিকদের এরকম কথা বলতে দেখিনি।
[৭] বাকস্বাধীনতার মর্যাদার সঙ্গে দায়বদ্ধতার বিষয়টি জড়িত।
[৮] তারা যদি পোশাকশিল্পের ক্রয়াদেশ বাতিল, আমাদের অভিবাসীদের নিরাপত্তা ও সহায়তা নিয়ে কথা বলতেন আমরা এতে খুব খুশি হতাম।
[৯] করোনাভাইরাসের মতো মহামারির সময় নির্ভরযোগ্য ও বাস্তবভিত্তিক তথ্য প্রচার নিশ্চিত করার স্বার্থে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের ওপর গুরুত্ব তুলে ধরে বৃহস্পতিবার টুইট করেছিলেন দূতেরা।
[১০] ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার, বৃটিশ হাই কমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেন্সজে তেরিঙ্ক, ডাচ রাষ্ট্রদূত হ্যারি ভেরওয়েজ, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত শার্লোট স্লাইটার ও ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এসট্রাপ পিটারসন আলাদা ভাবে টুইট করেছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :