ইকবাল খান : [২] মারাত্মক সংক্রামক রোগ দেখা দিলে তা মোকাবেলায় সেবা সংস্থাগুলোর অপর্যাপ্ত প্রস্ততির বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা ২০১৭ সালেই মন্ত্রীদের সতর্ক করেছিলেন। মেইল অনলাইন
[৩] বিশেষজ্ঞরা সেসময় কিভাবে এ ধরণের অতিমহামারি মোকাবেলা করা যায় তারও একটি রুপরেখা দিয়েছিলেন।
[৪] ২০১৬ সালে সম্ভাব্য একটি ফ্লু অতিমহামারি ঠেকানোর জন্যে পরিচালিত এক্সারসাইজ সিগন্যাসের ওপর ভিত্তি করে ওই রিপোর্ট প্রস্তত করা হয়েছে। ওই এক্সারসাইজে চিহ্নিত হয় জরুরি গণ স্বাস্থ্য খাতে ‘যৌথ কৌশলগত পর্যায়ে পরিকল্পনার অভাব’।
[৫] গার্ডিয়ান ৬৫ পৃষ্ঠার ওই রিপোর্ট ফাঁস করেছে।
[৬] ছায়া সমাজসেবা মন্ত্রী লেবার পার্টির লিজ ক্যান্ডাল বলেছেন, একটি অতিমহামারি মোকাবেলায় বিশেষ সমাজ সেবা খাতে পর্যাপ্ত প্রস্ততি না থাকার বিষয়টি পরিস্কার দেখিয়ে দিয়েছিলো এক্সারসাইজ সিগন্যাস।
[৭] তিনি বলেন, ওইসব সতর্কবার্তা এখন মর্মান্তিকভাবে সত্য প্রমাণিত হচ্ছে।
[৮] লিজ ক্যান্ডাল দাবি করেছেন, মন্ত্রীদের এখন অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে কেন তারা এই রিপোর্টের দেয়া সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করেন নি।
[৯] মন্ত্রীরাও করোনাভাইরাসের সময় ওই সিগন্যাস রিপোর্টের কথা স্বীকার করেছেন।
[১০] ওই সিগন্যাস এক্সারসাইজ বা মহড়ায় ৯৫৭ জন বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা অংশ নিয়েছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :