সিরাজুল ইসলাম: [২] জাতিসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমাজের জন্য কম ঝুঁকিপূর্ণ এমন বন্দিদের মুক্তি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শুক্রবার এ তথ্য জানান প্রেসিডেন্ট কাইরিল রামাফোসা। রয়টার্স
[৩] মূলত করোনার বিস্তার ঠেকাতে কারাগারে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য তাদের মুক্তি দেয়া হচ্ছে বলে জানান প্রেসিডেন্ট।
[৪] অপরাধ এবং নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার দিক দিয়ে সব চেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বন্দি রয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার। ৫৮ মিলিয়ন মানুষের দেশে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮ হাজার ২৩২ জনের শরীরে। মারা গেছে ১৬১ জন।
[৫] প্রেসিডেন্ট বলেন, অন্য দেশের মতো তার দেশেও সংশোধনাগারে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে।
[৬] বিচার ও সংশোধন সেবা বিষয়ক মন্ত্রী রোনাল্ড লামোলা বলেন, সংশোধনাগারে ১৭২ করোনা রোগী শনাক্ত এবং তিনজন মারা গেছে। তিনি বলেন, ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত বন্দি থাকায় তারা কেন্দ্রগুলোতে বন্দিদের শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারছেন না।
[৭] প্রেসিডেন্ট বলেন, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া, ভয়াবহ অপরাধী যেমন- যৌন অপরাধ, হত্যা, হত্যাচেষ্টা, লিঙ্গভিত্তিক নির্যাতন ও শিশু নির্যাতনকারীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না। মুক্তির পর নিয়ম ভাঙ্গলে তাদের আবার গ্রেপ্তার করা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :