ডিডিমুন:[৪] গত বৃহস্পতিবার দ্যা গার্ডিয়ানের অনলাইনে প্রকাশিত ‘করোনাভাইরাস ইজ আ ক্রাইসিস ফর দ্য ডেভেলপিং ওয়ার্ল্ড, বাট হেয়ার ইজ হোয়াই ইট নিডনট বি আ ক্যাটসট্রফি’ শীর্ষক এক নিবন্ধে এসব কথা বলেন।
[৫] তাদের মতে,যেখানে তথ্য ও সম্পদের অপ্রতুলতা আছে, সেখানে সক্রিয় হটস্পটগুলো লক্ষ্যস্থল করে ব্যবস্থা নিতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় সর্বজনীন লকডাউন আরোপ না করে কর্তৃপক্ষ এসব গুচ্ছ চিহ্নিত করতে পারে। যেখানে কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা প্রয়োজন, সেখানে তা চালু করতে পারে।
[৬] তারা মনে করেন, এই পরিস্থিতিতে অনেক দেশেই শিশুদের টিকাদান কর্মসূচি ব্যাহত হচ্ছে। মাঠের ফসল ঘরে তোলা যাচ্ছে না। নির্মাণ প্রকল্প আটকে গেছে। বাজার ও বিপণিবিতান বন্ধ, ফলে কাজ ও উপার্জন হারাচ্ছে মানুষ। কোভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার আগে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দিনে ১৫ হাজার শিশু মারা গেছে। এই শিশুরা মারা গেছে মূলত প্রতিরোধযোগ্য অসুখে, যা দারিদ্র্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। এমন সম্ভাবনা অমূলক নয় যে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধি পেলে আরও অনেক শিশু এসব রোগে মারা যাবে।
আপনার মতামত লিখুন :