শরীফ শাওন : [২] গত বছরের তুলনায় রপ্তানি ৭২ শতাংশ কমেছে। এপ্রিলে বন্দরটি দিয়ে ১৪,৭৪৪টি কন্টেইনার পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর কম পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। সেসময় ১১,৬১৭টি কন্টেনার পণ্য রপ্তানি হয়। বন্দরটির পরিসংখ্যান থেকে এমন চিত্র পাওয়া যায়।
[৩] পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, শেষ নয়, বরং এপ্রিল থেকে এই বিপর্যয় শুরু। বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে জুলাই বা আগষ্ট মাস থেকে রপ্তানি বাড়তে পারে।
[৪] রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো জানায়, এবার ৩৬ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮৪ শতাংশ কম।
[৫] বিজিএমইএর বন্দর ও জাহাজীকরণবিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি নাসির উদ্দিন বলেন, মে ও জুন মাসে রপ্তানির কিছুটা উন্নতি হবে। জুলাই থেকে রপ্তানি আয় বাড়ার সম্ভাবনা আছে। তবে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে আরো সময় লাগবে।
[৬] রপ্তানি পণ্য পরিবহন কমায় রপ্তানিমুখী শিল্প ছাড়াও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু খাত। পরিবহন কোম্পানি থেকে শুরু করে বেসরকারি ডিপো, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার প্রতিষ্ঠান, জেটি পরিচালনাকারী বেসরকারি সংস্থা সবাই কমবেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :