বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমরা বলেছিলাম স্বাস্থ্য বিধি মেনে গার্মেন্ট বা অন্য অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো খোলার। কিন্তু যা দেখলাম তাতে তো স্বাস্থ্য বিধির কোন বালাই নাই। কারখানায় বা দোকানে কর্মিটি হয়তো স্বাস্থ্য বিধি পালন করছে। তাদের বাসস্থানের স্বাস্থ্য সুরক্ষা কে দেবে?। সুতরাং আর্থিক বিবেচনায় যেসব প্রতিষ্ঠান খোলা হচ্ছে। তাতে উদ্বেগের যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বলতে পারবোনা আমাদের জন্য সামনে কি পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে।
[৩] অর্থনীতিবিদ আমিনুর রহমান বলেন, করোনার বিষয়টি বৈশ্বিক। বাংলাদেশ লক ডাউন তুলে সব কিছু উন্মোক্ত করে দিল। তাতে কি বৈদেশিক আস্থা অর্জন হবে। তারা কি তখন করোনার এন্টিবডি রয়েছে এমন শ্রমশক্তি তাদের দেশে নিবে। বা স্বাস্থ্য ঝুঁকি চরম পর্যায়ে রয়েছে এরকম দেশে কি বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসবে। বিদেশে গার্মেন্ট পণ্যের চাহিদা নেই এখন বায়াররা কি আমাদের দেশে কাপর কিনবে। সুতরাং করোনায় সরকারিভাবে হিসাবে একটু এদিক সেদিক হলেই সমস্যা রয়েছে। তবে শপিং মলের চেয়ে পাড়ার দোকান খোললে স্থানীয় অর্থনীতির কিছুটা গতি আসবে। তবে সেটিও হতে হবে স্বাস্থ্য বিধি মেনে।
[৪] বিকেএমইইএর সহসভাপতি বলেন, গার্মেন্ট অর্ডার নাই বললেই চলে। আগের কিছু অর্ডারে কাজ হচ্ছে। সব ইউনিট চালু করাও যাচ্ছে না। কারখানায় স্বাস্থ্য বিধি মানা হয়। কিন্তু সরকারকে বলছি শ্রমিকদের বাসস্থানের স্বাস্থবিধি এনশিউর করার।
আপনার মতামত লিখুন :