আরিফ হোসেন: [২] দেশের অন্যতম অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি বলছে, এখন বিক্রি হওয়া পণ্যের বেশিরভাগই দৈনন্দিন নিত্যপণ্য। তাই রাজধানীর পাড়া মহল্লাসহ দেশের অনেক দোকানকেও আনা হচ্ছে ইভ্যালি এক্সপ্রেস শপের আওতায়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যা দ্রুত পৌছে দেয়া হচ্ছে ক্রেতার হাতের নাগালে। নিউজ ২৪
[৩] দেশে ইন্টারনেট ও স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা যেমন বাড়ছে সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ই-কমার্স ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও। করোনা মহামারীর এই সময়ে যাদের অনেকের বিক্রিও বেড়েছে কয়েকগুন।
[৪] যেমন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি দুর্যোগকালীন এই সময়ে পাড়া মহল্লার ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তাদের নিয়ে এসেছেন অনলাইন সেবার আওতায়। ২৬টি দোকান নিয়ে শুরু করলেও এখন দেশের ৩০টি জেলায় প্রায় ২৫০টি এক্সপ্রেস শপ রয়েছে ইভ্যালির। যার মাধ্যমে দৈনন্দিন পণ্য ক্রেতার কাছে পৌছে দিচ্ছেন খুব সহজেই।
[৫] স্মার্টফোন, ইলেকট্রনিক্স পণ্য ও আমদানি নির্ভর পণ্য সামগ্রীর বেচাকেনা তুলনামুলক কমেছে। ইভ্যালি জানায় গত ১ মাসে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রি বেড়েছে প্রায় দ্বিগুন। দুর্যোগকালীন এই সময়ে ৩১ হাজারেরও বেশি অর্ডার ডেলিভারি দেয়া হয়েছে এক্সপ্রেস শপের মাধ্যমে।
[৬] সরকারি নীতি সহায়তা অব্যাহত থাকলে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসায়িক সম্ভাবনা আরো বহুদুর এগিয়ে নেয়া সম্ভব বলে মত খাত সংশ্লিষ্টদের।
আপনার মতামত লিখুন :