রাশিদ রিয়াজ : [২] করোনা লকডাউন ভেঙ্গে বায়ু সেবী থেকে শুরু করে ঘুরতে পছন্দ করেন এমন ব্যক্তিরা ভীড় জমাচ্ছেন পার্কে। সুইডিশ পুলিশ তাদের বারণ করেও ফেরাতে পারছেন না। তাই পার্কে খামার থেকে এনে মুরগীর বিষ্ঠা ছড়ানো হচ্ছে। সিএনএন
[৩] প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার কিলোগ্রাম বা ২২’শ পাউন্ড মুরগীর বিষ্ঠা ছড়ানো হচ্ছে। কাজ না হলে এর পরিমান আরো বাড়ানো হবে। পার্কে গাছগুলোর সার হিসেবে কাজ হবে একই সঙ্গে দুর্গন্ধ ছড়াবে যাতে মানুষ পার্কমুখী না হয়।
[৪] লুন্ডস শহরের মেয়র ফিলিপ স্যান্ডবার্গ বলেন যেভাবে মানুষ পার্কে যাওয়া বজায় রেখেছে তাতে এ স্থান করোনাভাইরাস ছড়ানোর এপিক সেন্টার বা কেন্দ্র হয়ে উঠছে। কোনোভাবেই তাদের বিরত রাখা সম্ভব হচ্ছে না। লকডাউনে ঘরে একাকিত্ব কাটিয়ে উঠতে অনেকে পার্কে এসে জড়ো হচ্ছেন।
[৫] একই সঙ্গে পার্ক কর্তৃপক্ষ রক্ষণাবেক্ষণের কারণ দেখিয়ে সেখানো আসা যাওয়া বন্ধ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু কিছুতেই কাজ হচ্ছে না।
[৬] মেয়র স্যান্ডবার্গ বলেন এমনভাবে মুরগীর বিষ্ঠা ছড়ানো হয়েছে তাতে দিন কয়েক পার্কের চারপাশে ভালই দুর্গন্ধ বজায় থাকবে। গাছগুলো তা থেকে প্রচুর ফসফরাস ও নাইট্রোজেন পাবে।
[৭] সামাজিক দূরত্ব ঠিক রাখতে এমনিতে পার্কে ৫০ জনের বেশি প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আর মুরগীর বিষ্ঠা ছড়ানোর বিষয়টি মানুষ ইতিবাচক হিসেবেই মেনে নিয়েছে। এ সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :