তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] পৌর এলাকার দাউদনগর মহল্লার এগ্রোফার্ম ও এগ্রিটেক্ট ফার্ম লিমিটেড নামে দুটি প্রতিষ্ঠানের মালিক সৌরভ পাল চৌধুরী বলেন, ফার্মে দৈনিক প্রায় ২শ লিটার দুধ উৎপাদন হয়। এসব দুধ মিষ্টির দোকান, হোটেল ও বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করে তিনি বেশ স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেশ বিপাকে পড়েছেন তিনি।
[৩] এই সমস্যা শুধু সৌরভ পালের একার নয়। শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার ৩২টি দুগ্ধ খামারের মালিকই একই বিপাকে পড়েছেন।
[৪] এসব খামারিরা যমুনা টিভির প্রতিবেদককে জানায়, করোনা ভাইরাসের কারণে বন্ধ রয়েছে মিষ্টির দোকান, চায়ের দোকান, বেকারিসহ অনান্য খাবারের দোকান। দুধের চাহিদা না থাকা একইসঙ্গে গো-খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় এখন লোকসান গুনছেন উপজেলার খামারীরা।
[৫] এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার রমা পদ দে বলেন, শায়েস্তাগঞ্জে বড়-ছোটো মিলে ৩২টি দুগ্ধ খামার রয়েছে। করোনা পরিস্থিতে বেশিরভাগ দোকান বন্ধ থাকায় উৎপাদিত দুধ বাজারজাত করতে পারছেন না খামারিরা। আমরা সরকারিভাবে দুগ্ধ খামারিদের তালিকা করছি। দুগ্ধ খামারির বিষয়টি সরকারের নজরে আছে।যমুনা টিভি
আপনার মতামত লিখুন :