ইসমাঈল আযহার: [২] ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশানাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) এক রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। নিউজ১৮
[৩] রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতার ওপর নিয়মিত হস্তক্ষেপ হচ্ছে এবং যে কার্যকলাপ প্রকাশ পাচ্ছে তাতে প্রতি মুহূর্তে এই স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে ৷
[৪] সংস্থাটির দাবি, কেন্দ্র সরকার সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হিংসা ছড়াচ্ছে। তারা ঘৃণা উদ্রেককারী বক্তৃতা এবং হিংসায় উস্কানি দেওয়ার মতো কাহিনীও ঘটিয়েছে।
[৫] এদিকে এই রিপোর্ট আমলে নিতে নারাজ কেন্দ্র। ভারত সরকারের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলছেন, ‘ভারতের বিরুদ্ধে একপেশে ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মন্তব্য নতুন কিছু নয়৷ তবে এবারের স্তরটি একেবারে নতুন৷ এটা শুধু একটা সংস্থার নিজেদের মত এবং এর প্রেক্ষিতে আমরা ব্যবস্থা নেব৷’ ওয়ান ইন্ডিয়া
[৬] ইউএসসিআইআরএফ’র রিপোর্টে ১৪ টি দেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। দেশগুলো হলো, মিয়ানমার, চীন, এরিত্রা, ইরান, উত্তর কোরিয়া, পাকিস্তান, সৌদি আরব, তাজাকিস্তান, তুর্কেমেনিস্তান, ভারত, নাইজেরিয়া, রাশিয়া, সিরিয়া ও ভিয়েতনাম৷
[৭] রিপোর্টে আসামের নাগরিকত্ব আইনকে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ সিএএ ও এনআরসি আইন৷ এতে বলা হয়েছে, ‘বিজেপি নেতারা জোর করে সারা দেশে এনআরসি আইন বাস্তবায়ণ করছে। সিএএ আইন দ্বারা শুধু মুসলিমদেরই কোনঠাসা করে চিহ্নিতকরণ করা হচ্ছে। দ্য ওয়াল
[৮] রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লিতে তিন দিন ধরে হিংসা চলেছে। মুসলিমদের আক্রমণ করা হয়েছে। সেই হামলা বন্ধ করতে শুরুতে পুলিশ সক্রিয় ছিল না। বরং অভিযোগ, কোথাও কোথাও হামলাকারীদের ইন্ধন দিয়েছে পুলিশ।
আপনার মতামত লিখুন :