ইসমাঈল হুসাইন ইমু : [২] করোনাভাইরাসের এই সঙ্কটের সময়ে রাজধানীবাসীর দোরগোড়ায় ডাকসেবা পৌঁছে দিতে ভ্রাম্যমাণ ডাকঘর চালু হয়েছে। এ ছাড়া রাজশাহী ও খুলনা মেট্রোপলিটন শহরেও দুটি ভ্রাম্যমাণ ডাকঘর চালু করা হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। পর্যায়ক্রমে দেশব্যাপী ভ্রাম্যমাণ ডাকঘর ছড়িয়ে দেয়া হবে।
[৩] সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঢাকার লকডাউনের আওতাভুক্ত এলাকায় জনগণের দোরগোড়ায় ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক, সঞ্চয়পত্র, জরুরি চিঠিপত্র, ওষুধ ও করোনা চিকিৎসা সংক্রান্ত উপকরণ, পার্সেল, ডিজিটাল কমার্স, ইএমটিএস ও ডাক জীবন বীমা দেয়ার লক্ষ্যে এই সেবা চালু করা হয়েছে।
[৪] কোভিড -১৯ এর প্রাদুর্ভাবজনিত সরকার ঘোষিত ছুটিকালীন ডাক অধিদফতর গত ২৮ মার্চ থেকে অদ্যাবধি জনসাধারণের সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে সাত লাখ পঞ্চাশ হাজার গ্রাহককে ডাক সেবা প্রদান করা হয়েছে ও এক হাজার দুই শত কোটি টাকার লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে। সরকার ইতোমধ্যে টেলিফোন ও ইন্টারনেট সেবার পাশাপাশি ডাক সেবাকে জরুরি পরিষেবা হিসেবে ঘোষণা করে। ফলে জিপিও, জেলা পর্যায়ের প্রধান ডাকঘর, শহরস্থ সাব পোস্ট অফিস এবং সীমিত পরিসরে গ্রামীণ ডাকঘর খোলা রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :