সিরাজুল ইসলাম: [২] এ ভয়েই তিনি দাদা কিম ইল সাংয়ের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাননি বলে মনে করেন দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণ মন্ত্রী কিম ইওন চুল। রয়টার্স
[৩] কিমের স্বাস্থ্য ও মৃত্যু নিয়ে নানা গুজবের মধ্যে মঙ্গলবার তিনি এ ধারণার কথা জানান।
[৪] ১৫ এপ্রিল ছিলো উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল সাংয়ের জন্মদিন। সেই অনুষ্ঠানে ছিলেন না দেশটির সর্বোচ্চ নেতা উন। এরপর আর তাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। ১১ এপ্রিল তিনি একটি সভায় সভাপতিত্ব করেন।
[৫] মন্ত্রী চুল আইনপ্রণেতাদের বলেন, তারা কিমের বিষয়ে খোঁজখবর রাখছিলেন। কিন্তু অসুস্থ হওয়ার কোনও প্রমাণ পাননি। তবে এটা সত্য কিম ক্ষমতাসীন হওয়ার পর কখনও দাদার জন্মদিনের অনুষ্ঠান মিস করেননি। মধ্য জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ২০ দিনের মতো তিনি লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন।
[৬] তিনি বলেন, কিমের হার্টে সার্জারি করা হয়েছে এবং চীনের ডাক্তার উত্তর কোয়িায় গেছে- এখবরটি মিথ্যা।
[৭] মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার বলেন, কিম ভালো আছেন। এর চেয়ে বেশি কিছু তিনি বলেননি।
[৮] জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে বলেন, তিনি কিমের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে অবগত আছেন। তিনি বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। আশাহি শিম্বুন
[৯] কিম মারা গেছে বলে রোববার সংবাদ প্রকাশ করে হংকংয়ের একটি টেলিভিশন। পর তিনি টুইট করে বলেন, তিনি ভালো আছেন। সবাইকে তিনি শুভেচ্ছা জানান। বিবিসি
[১০] করোনার বিস্তার ঠেকাতে সীমান্ত বন্ধ, কোয়ারেনটাইন আরোপসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে উত্তর কোরিয়া। সিএনএন
আপনার মতামত লিখুন :