শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ সম্প্রচারের সময় পাকিস্তানের নাম বাদ, আইসিসির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে পিসিবি ◈ সশস্ত্র বাহিনী প্রধানকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প ◈ খিলগাঁও গ্যারেজপট্টির আগুনে ২৪ গাড়ি পুড়ে ছাই! ◈ ডিসেম্বরে নির্বাচন আয়োজনে ইসি কতটা প্রস্তুত? ◈ ব্যবসায়ী ট্রাম্পের ‌‘লেনদেনভিত্তিক কূটনীতিকে’ মেনে নিয়েই কাজ করছে বাংলাদেশ ◈ যেসব সিদ্ধান্ত এলো বিজিবি-বিএসএফের সীমান্ত সম্মেলন থেকে  ◈ রাতে পরপর গুলির শব্দ, উদ্ধার হলো ৩ যুবকের মরদেহ ◈ এবার রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট ◈ ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে এখন ছাত্ররাই কেন সংগঠন তৈরি করছে? ◈ শিবির নেতার ওপর হামলা, ছাত্রদলকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বার্তা

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ০৪:০৭ সকাল
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ০৪:০৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কারখানা চালু ঘোষণার পর ইলিশা ফেরিঘাটে রাজধানীমূখী শ্রমিকদের ভিড়

মাহমুদুল আলম : [২] কর্মস্থলে ফিরতে সোমবার সকাল থেকে ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটের ইলিশা ফেরিঘাটে ভিড় করে পোশাক শ্রমিকরা। পোশাক কারখানা সীমিত পরিসরে খুলে দেয়ার ঘোষণার পর শত শত মানুষ ফেরিঘাটে জড়ো হতে থাকে। কিন্তু যাওয়ার জন্য লঞ্চ কিংবা ফেরি না পেয়ে শ্রমিকরা ইলিশা ঘাটে অবস্থান নেয়। পরে পুলিশের বাধায় তারা বাড়ি ফিরে যান। ডিবিসি নিউজে এই তথ্য জানা গেছে।

[৩] প্রতিবেদনে বলা হয় সরেজমিনে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় গিয়ে জানা যায়, গার্মেন্টসসহ কলকারখানা সীমিত পরিসরে চালুর ঘোষণায় ভোলা-লক্ষীপুর ফেরিঘাটে যাত্রীদের প্রতিদিন ভিড় বাড়ছে। সকাল থেকেই ফেরিতে করে লক্ষীপুর হয়ে ঢাকা-চট্রগ্রাম যাওয়া যাত্রীদের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। যাদের মধ্যে ঢাকা ও চট্রগামের বিভিন্ন গার্মেন্টসে কর্মরত শ্রমিকদের সংখ্যাই বেশি। তবে, লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ থাকায় অনেকেই ঘাটে এসে ফেরিতে ভোলা ছাড়তে চেষ্টা করে নানা রকম দুভোর্গেও শিকার হচ্ছেন।

[৪] করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা জরুরি প্রয়োজনে অ্যাম্বুলেন্স ও সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পারাপারের জন্য ৩টি ফেরি সীমিত আকারে চলাচল করে। এই ফেরিতে করে যাত্রীরা পার হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ ও কোস্টগার্ড তাদের ফিরিয়ে দিয়েছে।

[৫] শ্রমিকরা বলছেন, করোনাভাইরাসের কারণে শিল্পকারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়। কাল থেকে আবারো শিল্প কারখানা চালুর ঘোষণা দেয়া হয়েছে। সেজন্য আমরা কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য ইলিশা ঘাটে এসেছি। কিন্তু সকল প্রকার নৌ চলাচল বন্ধ থাকায় আমরা কর্মস্থলে যেতে পারছি না।

[৬] এখন সরকার কিংবা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যদি আমাদেরকে কর্মস্থলে যাওয়ার ব্যবস্থা করে না দেয় তাহলে আমরা খুবই বিপদে পড়বো। সময় মতো যদি আমরা কর্মস্থলে যেতে না পারি তাহলে আমাদের চাকরিতে যোগদানের ভোগান্তি পোহাতে হবে।

[৭] জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় কাউকে নদী পারাপার হতে দেয়া হচ্ছে না। যে সকল যাত্রীরা আসছেন তাদেরকে নিজ নিজ বাড়িতে চলে যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে বলেও জানানো হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়