দেবদুলাল মুন্না:[২]পশ্চিমবঙ্গের গোবরডাঙ্গার ঠাকুরনগর এলাকায় মোসলেম আয়ুর্বেদ ও হোমিও চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। একা থাকতেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তিনি দেশত্যাগ করেন। জি নিউজ ২০ এপ্রিল, ২০২০
[৩] ২০১৬ সালে মোসলেম উদ্দিন জার্মানিতে থাকার তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। এর আগে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘদিন থেকেও নাগরিকত্ব চেয়ে পাননি। তখন এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে জার্মানি চিঠিও দেওয়া হয়। ডয়েচে ভেলে, ১৪ আগস্ট ২০১৭
[৪] পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের একজন উর্ধ্বতন কর্মকতা জানান, ভারতের কাছেও পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ভারত মোসলেম সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য জানাতে পারেনি।
[৫] মোসলেম বঙ্গবন্ধু হত্যার পরই নিজের নাম পাল্টে ফেলেছিলেন। তার নতুন নাম রফিকুল ইসলাম খান। নতুন এ নাম যুক্ত করেই তার পরিবারের সব সদস্য জাতীয় পরিচয়পত্র পান। মোসলেম উদ্দিনের পাঁচ ছেলে ও এক মেয়ে। তারা বর্তমানে নরসিংদিতে শিবপুরের দত্তেরগাঁও এলাকায় নাম পাল্টে, বাবা রফিকুল ইসলাম খানের নামে জাতীয়পরিচয় তৈরি করে বসবাস করছেন। তার দুই ছেলে এর সত্যতা স্বীকারও করেছেন। যুগান্তর, ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ
[৬]বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত রিসালদার মোসলেম উদ্দিন জেলহত্যা মামলারও আসামি।
আপনার মতামত লিখুন :