সাইদ রিপন : [২] করোনার প্রভাবে অনু উদ্যেক্তারা বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হবে। সারাদেশে মাইক্রো এন্টারপ্রাইজ প্রচুর হয়েছে। এটাতে একটা বড়ভাবে ধাক্কা লাগবে। এখানে সরকারকে নজর দিতে হবে। এসব উদ্যোক্তারা ঋণ নিয়েই ব্যবসা শুরু করে। এ পরিস্থিতিতে যদি ঋণ লাগে তাহলে তাদেরকে সহজ শর্তে ঋণ দিতে হবে।
[৩] পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলিকুজ্জমান আহমদ এ কথা বলেন।
[৪] তিনি বলেন, সরাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদে তথ্য নিতে হবে। এসব ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কিছু তথ্য পিকেএসএফের কাছে এবং সরকারের বিভিন্ন সংস্থার কাছে কিছু তথ্য আছে এগুলো সব মিলিয়ে কাজ করতে হবে। আমাদের প্রবৃদ্ধির ভিতটা গ্রামীণ অর্থনীতিতে দাঁড়িয়ে আছে। এজন্য ছোট উদ্যোক্তরা যেভাবেই আছে তাদের ধরে রাখতে হবে।
[৫] পিকেএসএফ চেয়ারম্যান বলেন, করোনার প্রভাব কতদিন থাকবে সেটা বোঝা যাচ্ছেনা। তবে এভাবে যদি চলে তাহলে অত বেশি ক্ষতি হবে না, আমরা ঘুরে দাড়াবো। আমাদের মধ্যে একটা আন্তশক্তি আছে এমন দুঃসময়ে কিভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে সেটা আমরা জানি।
[৬] তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় সবাই এক হয়েছিল আবার ১৯৯৮ সালের বন্যাতেও সবাই এক হয়েছিল। এবারও আমি আশা করছি অন্যান্য বারের মতো সবাই এগিয়ে আসবে, সচেতন থাকবে। সরকারি প্রণোদনা যেটা আছে সেটা তো আছেই।
আপনার মতামত লিখুন :