সিরাজুল ইসলাম : [২] ভারতের অ্যাম্বাটুর ফ্যাশনের চেয়ারম্যান বিজয় মাহতেনি এ কথা বলেন।
[৩] স্বাভাবিক সময়ে বাংলাদেশ, ভারত ও জর্ডানে বিজয় এবং তার পার্টনার অমিত মাহতেনি ও শাওন ইসলামের কারখানায় ১৮ হাজার কর্মী কাজ করে। করোনা প্রাদুর্ভাবের পর তাদের মাত্র একটি কারখানা ঢাকায় আংশিক চালু আছে।
[৪] লকডাউনের কারণে শুধু তাদের বেতন দিতে সমস্যা হবে, তা নয়। প্রধান সমস্যা তাদের প্রধান ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের কাছ থেকে আসা অসময়ের চাহিদা।
[৫] জর্ডানের তুসকার অ্যাপারেলের প্রধান নির্বাহী অমিত মাহতেনি বলেন, কিছু ব্র্যান্ড এবং অংশীদার কর্মীদের বেতন পরিশোধে অর্থ সরবরাহ করে নৈতিক দায়িত্বের পরিচয় দিচ্ছেন। আবার মাল প্রস্তুত রয়েছে কিংবা কাজ এগিয়ে চলছে, এমন পণ্যের অর্ডার বাতিলের অভিজ্ঞতাও আমাদের রয়েছে। অনেকে পণ্য সরবরাহের জন্য ৩০ থেকে ১২০ দিন সময় বাড়াতে বলেছে।
[৪] বর্তমানে পণ্যের যে আদেশ আছে বা আসছে, এমনকি সরবরাহ করা পণ্যেও কিছু ক্রেতা ৩০ শতাংশ মূল্য ছাড় দিতে বলেছে। কারণ এটা ব্যতিক্রমি সময়। তারা শুধু তাদের অংশীজনকে রক্ষা করতে চায়। তাদের আচরণ ভন্ডামিপূর্ণ ও নৈতিকতাবিরোধী।
[৫] বিজয় বলেন, দুর্দিনে অর্থ নেই, তারা এমনটা বোঝাতে চায়। কিন্তু মার্কিন সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে তারা অর্থের জন্য আবেদন করছে। সূত্র: বিবিসি। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :