দেবদুলাল মুন্না:[২]শশী থারুর এ কথা বলেন জি নিউজকে। তার মতে,২৪ মার্চ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণা করলেন। এ দেশের সুবিধাপ্রাপ্ত পেশাজীবীর কাছে ‘লকডাউন’ মানে হলো ঘরে বসে অফিসের কাজ করা অথবা কাজকর্ম বাদ দিয়ে ঘরে বসে থাকা। কিন্তু গরিবের কাছে এর মানে ভিন্ন।
[৩] প্রজেক্ট সিন্ডিকেটে এ বিষয়ে শশী থারুর এ বিষয়ে লিখেছেনও। তিনি লেখেন,কারণ কারখানা, অফিস, দোকানপাট সব বন্ধ, অবকাঠামো নির্মাণের জায়গাগুলো অলস পড়ে আছে। রেস্তোরাঁ, চুল কাটার দোকান, বিউটি পারলার সব বন্ধ। এখানে যাঁরা কাজ করেন তাদের সবার রোজগার বন্ধ। দোকান মালিকেরা কর্মচারীদের বেতন দিচ্ছেন না। বাড়ি মালিকরা ভাড়া চাইছেন।এমনকি বিশেষ বিশেষ স্থানে হকাররাও পত্রিকা দিতে পারছেন না তাদের কাছে ন্যুনতাম টাকা নেই।
[৪]১৩০ কোটি মানুষকে ঘরবন্দী করে রাখা কঠিন। ভারতের শহর এলাকায় এমনও ঘর আছে যেখানে একটি কক্ষেই এক ডজন লোক বাস করে, সেখানে সামাজিক দূরত্ব প্রহসনই।
আপনার মতামত লিখুন :