লাইজুল ইসলাম : [৩] বেসরকারি খাতকে অন্তর্ভুক্ত করে রেসকিউ প্যাকেজ [৪] বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসসহ দেশের চার বিমান সংস্থার মোট উড়োজাহাজ ৪৪টি। এর মধ্যে বিমানের ১৮, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৩, নভোএয়ারের ৭ ও রিজেন্ট এয়ারওয়েজের ৬টি। করোনা পরিস্থিতিতে ইউএস-বাংলার একটি ফ্লাইট চালু গুয়াংজু রুটে। বাকি ৪৩টি গ্রাউন্ডেড।
[৫] প্রাথমিক হিসেবে, বাংলাদেশ বিমানের ক্ষতি ৪০০ কোটি টাকার ওপরে। ইউএস-বাংলার ২৫০ কোটি আর বাকি দুটির সাড়ে তিনশো কোটি টাকার ওপরে।
[৬] বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মহিবুল হক বলেন, বিমান এবং অন্য তিন সংস্থাকে সমন্বিত পরিকল্পনায় রেসকিউ করা হবে। বর্তমান সরকার ও প্রধানমন্ত্রী বিমান ও পর্যটন খাতের জন্য আন্তরিক।
[৭] প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা ঘোষণায় আশার আলো দেখছেন বিমান সংস্থাগুলো। এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এওএবি) মহাসচিব ও নভোএয়ারের এমডি মফিজুর রহমান বলেন, আমরা এখন ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবো। এর সঙ্গে যদি বিভিন্ন ধরনের চার্জ ও ট্যাক্স মওকুফ করা হয় তবে আমাদের এভিয়েশন খাতকে শক্তিশালী করা যাবে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :