মশিউর অর্ণব: [২] দিনের পর দিন ঘরবন্দি থাকলে আপনাকে একঘেয়েমিতে পেয়ে বসতে পারে।
[৩] প্রায় দুই বছর নিঃসঙ্গ অবস্থায় জীবনযাপন করা রুশ মহাকাশচারী ফিয়োদর ইউরচিখিন বলেছেন, সবার প্রথমে নিজের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখুন। বিবিসি, ইউটিউব
[৪] বেশিরভাগ মহাকাশচারীরা মহাশূন্যের সীমিত পরিসরে নড়াচড়া কম হওয়ার ফলে 'কসমোনট' রোগে আক্রান্ত হন। উইকিপিডিয়া
[৫] হাঁটাচলা কম করার ফলে এ ধরনের রোগ হতে পারে।
[৬] সেজন্য চেষ্টা করুন ঘরের মধ্যেই সীমিত আকারে খেলাধুলা করার।
[৭] বলা হয়ে থাকে, 'সেন্স অফ হিউমার' বা রসবোধ আপনার আয়ূ বাড়াতে পারে।
[৮] তাই যেকোনো পরিস্থিতিকে সহজভাবে দেখার অভ্যাস করুন।
[৯] হাস্যরস জীবনের আকর্ষণকে ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং কোয়ারেন্টাইনের একাকীত্ব দূর করে।
[১০] আপনাকে মনে রাখতে হবে, সমস্যার সূত্রপাত হবে আপনার মনের ভেতর থেকে।
[১২] কোয়ারেন্টাইনের কেবল খারাপ দিকগুলো নিয়ে ভাবলে, তখন এই পরিস্থিতকে আপনার কাছে জেলখানার মতো মনে হবে।
[১৩] আপনার অনেক আত্মীয়স্বজন আছে, ব্যস্ততার কারণে হয়তো দীর্ঘদিন তাদের সাথে আপনি যোগাযোগ করতে পারেননি।
[১৪] চলমান এই লকডাউন ও হোম কোয়ারেন্টাইন পরিস্থিতিতে তাদের সাথে নতুন করে ভার্চুয়ালি যোগাযোগ শুরু করুন।
আপনার মতামত লিখুন :