আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] একসময়ের জনবহুল শহুরে রাস্তাগুলো শূন্য পড়ে আছে। হাইওয়ে ট্রাফিক বলতেও প্রায় কিছুই নেই। ঘরের বাইরে মানুষের সংখ্যাও অনেক কম। সারা পৃথিবীজুড়ে কবরের নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে। যার প্রভাব পড়েছে ভূপৃষ্ঠের উপরেও। সিএনএন
[৩] বিশ্ব জুড়েই সিসমোলজিস্টরা অনেক কম সিসমিক নয়েজ শুনতে পাচ্ছেন। এর কারণ ট্রেন, বাস, কার এবং সাধারণ মানুষের তৈরি কম্পন অদৃশ্য হয়ে গেছে। এ কারণে পৃথিবীর উপরের স্তর একটু কম নড়াচড়া করছে।
[৪] বেলজিয়ামের রয়েল অবজারভেটরির ভূতত্ত¡বীদ এবং সিসমোলজিস্ট থমাস লিকচ প্রথম এই ঘটনা খেয়াল করেন। মধ্য মার্চে ব্রাসেলস এর অ্যাম্বিয়েন্ট সিসমিক নয়েস ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ কমে গেছে। ক্রিসমাসের ছুটির সময়েও ব্রাসেলস এতো শান্ত থাকে না।
[৫] সবচেয়ে শান্ত হয়ে পড়েছে সারা পৃথিবীর শহুরে এলাকাগুলো। এরকম আরও কয়েকমাস চললে ভূপৃষ্ঠের আচরণ শতবর্ষ আগের মতোই হয়ে যাবে। শহুরে এলাকাগুলোতে এই পরিবর্তন স্থায়ী প্রভাব ফেলবে।
আপনার মতামত লিখুন :