শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের আইনে কী আছে পুরুষদের ধর্ষণের বিষয়ে? ◈ কূটনীতিকের কানাডায় পালিয়ে গিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য, যা বললো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ◈ আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা ◈ ছয় মাস পর জাতীয় দলে ফিরলেন এমবাপ্পে ◈ ইউএনও’র সহযোগিতায় হুইল চেয়ার পেয়ে আবেগে বললো এবার আমি স্কুলে যেতে পারবো  ◈ যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ জন গ্রেফতার ◈ খুরুশকুলের জলবায়ু উদ্বাস্তু পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম তিন হাজার ডলার প্রতি আউন্স ◈ নতুন বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক: ড. আবদুল মঈন খান ◈ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ নাও হতে পারে ব্রাজিলের

প্রকাশিত : ০৩ এপ্রিল, ২০২০, ১১:০০ দুপুর
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২০, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনায় মৃত্যু, দাফনের অনুমতি না পেয়ে শ্মশানে দাহ

ডেস্ক রিপোর্ট : [২] মৃত্যুর কারণ করোনা ভাইরাস সংক্রমণ। তাই শেষকৃত্য হিসেবে দাহ করা হলো এক মুসলিম বৃদ্ধকে। কবরস্থান কমিটি সেই বৃদ্ধের পরিবারকে কবর দিতে অনুমতি দেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে দাহ।

মৃতের পরিবারের এমনটাই অভিযোগ। ভারতের মুম্বাইয়ের মালাড শহরের এই ঘটনা ঘিরে বৃহস্পতিবার উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়।

[৩] জানা গিয়েছে, মৃত সেই বৃদ্ধ মালাড মালওয়ানির বাসিন্দা। যোগেশ্বরীর এক হাসপাতালে মৃত্যু হয় তার। মালাডের কবরস্থানে বুধবার লাশ নিয়ে যাওয়া হলে কবর দিতে বাধা দেওয়া হয়।

[৪] যুক্তি দেখানো হয়, করোনা সংক্রমণের জেরে মৃত্যু। তাই কবর দেওয়া যাবে না। পৌরসভার অনুমতি থাকলেও, বাধা দেওয়া হয় ওই পরিবারকে বলে অভিযোগ। স্থানীয় থানা ও রাজনীতিবিদরা ময়দানে নামলেও, আদায় করা যায়নি অনুমতি।

এরপর কয়েকজন স্থানীয় হিন্দু সৎকার সমিতির দ্বারস্থ হলে, তারা শ্মশানে দাহ করার অনুমতি দেয়। সব প্রক্রিয়া সেরে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সম্পন্ন হয় শেষকৃত্য।

[৫] এ বিষয়ে পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রাজ্যের মন্ত্রী ও স্থানীয় বিধায়ক আসলাম শেখ বলেছেন, ‘সরকারি নির্দেশে বলা আছে, করোনা সংক্রমণে কোনও মুসলিম নাগরিকের মৃত্যু হলে তাকে কাছের কোনও কবরস্থানে দাফন করতে হবে। কিন্তু এই পরিবারের ক্ষেত্রে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হয়। কাউকে না জানিয়ে, লাশ নিয়ে সোজা মালওয়ানির সেই কবরস্থানে চলে গিয়েছিল মৃতের পরিবার। এমনকি, জানত না কবরস্থান কমিটি। ফলে এই অসুবিধা।’

[৬] যদিও অন্য কথা বলছেন মৃতের ছেলে। তার অভিযোগ, ‘আমি বাবার লাশ নিয়ে প্রায় ৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করেছি, কেউ সাহায্য করতে আসেনি। আমরা চেয়েছিলাম মালওয়ানি কবরস্থানে দাফন করতে। কিন্তু কবরস্থান কমিটি অনুমতি দেয়নি। বলা হয়, করোনা সংক্রমণে মৃত্যু, তাই কবর দেওয়া যাবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়