সুজন কৈরী: [২] কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সাধারণ সময়ে কলের পরিমাণ ছিল ৩০ থেকে ৩১ হাজার। ১৮ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ প্রতিদিন গড়ে ২০ থেকে ৩০ হাজার কল বেড়েছে। এই সময়ে মোট কলের সংখ্যা ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১। প্রতিদিন গড়ে কলের পরিমাণ ৫ হাজার ৩৬১
[৩] ৯৯৯ এর পরিদর্শক মো. আনোয়ার সাত্তার বলেন, এসব কলের মধ্যে ১৫ হাজার ৮২০ জন কলারকে বিভিন্ন সার্ভিস দেয়া হয়েছে। যাকে আমরা কল ফর সার্ভিস (সিএফএস) বলে থাকি। এসব কলের মধ্যে করোনা সংক্রান্ত কল ছিল ৫ হাজার ৮৩৮টি। এছাড়া করোনা রিলেটেড ইনকোয়ারী কল এসেছে ৭৯ হাজার ৯৪২টি। গত ১৮ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব মিলিয়ে করোনা সংক্রান্ত মোট কল এসেছে ৮৫ হাজার ৭৮০টি। এর মধ্যে গত ২৫ মার্চ থেকে কলের সংখ্যা অনেকে বেড়েছে। সর্বশেষ ৩১ মার্চ কলের সংখ্যা ছিল ৫০ হাজার ২০৯টি।
[৪] তিনি আরো বলেন, কল পাওয়ার পর আমরা সংশ্লিষ্ট থানাসহ বিভিন্ন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেই। এই সময়ের মধ্যে আগুনের ঘটনা বা অ্যম্বুলেন্স সেবা চেয়ে বেশ কিছু কল এসছে।
[৫] জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ বলেন, বর্তমানে ৯৯৯ একইসঙ্গে ১০০টি কল রেসপন্স করতে পারে। আমাদের এখানে প্রায় সাড়ে ৪শ’ লোক রয়েছেন। তারা তিন শিফটে কাজ করছেন। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :