আরিফ হেসেন : [২] করোনা সতর্কতায় দেশ জুরে সাধারণ ছুটিতে দোকানপাট-রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকায় বিপাকে পরেছে মানুষসহ, রাস্তা ঘাট ও বাসাবাড়ির পশু প্রাণীরা। তবে বেশি বিপাকে অবলা প্রাণীরাও রাস্তায় মিলছে না খাবার, খুলছে না দোকানও। মানুষতো বটেই প্রাণীরাও যেন এই প্রাণহীন নগরীর এখন বড্ড হাঁপিয়ে উঠেছে। চ্যানেল ২৮
[৩] স্থানিয়রা বলেন, এখন এনিম্যেলওয়েল ফেয়ারের লোকজন আছে, তারা এখন কোথায়। তারা তো অন্তত পক্ষে এক বেলার খাবার দিয়ে যেতে পারে এবং আমি বৃত্তমানদের অনুরোধ করবো তারা যেন এক বেলার খাবার রাস্তার প্রাণী দের দিয়ে যায়। একা একজন দুইজন বা তিনজনের মানুষের উদ্যোগ নিয়ে এই কাজটি করা অনেক কঠিন হয়ে যায়।
[৪] স্থানীয়রা আরো বলেন, ছোট ছোট ভলেন্টিয়ার টিম করে কুকুর বা যারা খাবার পাচ্ছে না, তাদের খাবার যোগান দেয়ার উদ্যোগ নেয়াটাই ভালো হয়। প্রতি সপ্তাগে একদিন যদি প্রাণীদের খাবারের দোকান খোলা হয় তাহলে ১০/১৫ দিনের খাবার একে বারে কিনে রাখা যেত।
[৫] কাটাবনের এক পশু ব্যবসায়ী বলেন, আমরা নিজেন সেফটি নিয়ে প্রতিদিন সাকালে ১ ঘণ্টা ও বিকেলে ১ ঘণ্টা এই দুই সময়ে কুকুর, বিরাল, পাখিও মাছ এদের খাবার আর আলো বাতাস দেই, দেকানের শাটার আরদেক খুলি আবার বন্ধ করে দেই।
আপনার মতামত লিখুন :