সিরাজুল ইসলাম: [২] ফ্রান্সের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ ও ব্রিটিশ গবেষক দল এ তথ্য জানিয়েছে।
[৩] ফ্রান্সের স্বাস্থ্য সেবা প্রধান জেরোমি সালমন বলেন, যাদের নাক বন্ধ হয়নি কিংবা এ ধরণের রোগ নেই; হঠাৎ তারা কিছুর ঘ্রাণ পাচ্ছেন না, তারা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে থাকতে পারে। সংক্রমিত অনেকের সর্দি, কাশি, গলাব্যথাসহ অন্য সব লক্ষণ না থাকলেও তারা ঘ্রাণশক্তি হারাচ্ছেন। নিউইয়র্ক পোস্ট
[৪] ব্রিটিশ নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞদের সংগঠন ‘ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অব অটোরাইনোল্যারিংগোলজি’ বা ইটিএন ইউকে জানিয়েছে, কোনো ব্যক্তির হঠাৎ ঘ্রাণ ও স্বাদগ্রহণের শক্তি লোপ পাওয়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ হতে পারে। জ্বর ও সর্দি-কাশির মতো করোনার সাধারণ লক্ষণ এই সব রোগীর শরীরে নাও দেখা যেতে পারে। বিবিসি
[৫] বিশেষত চীন, ইতালি ও দক্ষিণ কোরিয়ায় বহু করোনা সংক্রমিত মানুষের ঘ্রাণশক্তি লোপ পাওয়ার প্রমাণ মিলেছে।
[৬] ইটিএন ইউকে জানিয়েছে, জার্মানিতে প্রতি তিনজন করোনা সংক্রমিত দুইজনের ঘ্রাণশক্তি কমেছে। দক্ষিণ কোরিয়ায় ৩০ শতাংশ করোনা সংক্রমিত মানুষের অন্যতম উপসর্গ ঘ্রাণ ও স্বাদগ্রহণের শক্তি কমে যাওয়া। এ লক্ষণ থাকলে তাকে আপাতত সেল্ফ কোয়ারানটিনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ডেইলি মেইল
আপনার মতামত লিখুন :