মাসুদ আলম : [২] বেবি সোপ, রং ফর্সা করা ক্রিম, লোশন, ফেসওয়াশ..সবই তৈরি হচ্ছে এসব কারখানায়। তবে সব কিছুই নকল। বুধবার রাতে রাজধানীর চকবাজারের দেবী দাস লেনের ভেজাল এসব প্রসাধনী তৈরির কারখানায় অভিযান চালায় র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত। কারখানার এক মালিককে ৫ লাখ টাকা জরিমানাসহ দেয়া হয়েছে ২ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। বাকি মালিকরা পলাতক।
[৩] ৮টি কারখানা থেকে জব্দ করা হয় প্রায় দুই কোটি টাকা মূল্যের ৩৮ ধরনের যন্ত্রপাতি আর ভেজাল প্রসাধনী।
[৪] র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, খুবই দুঃখজনক চিত্র আমরা পেয়েছি এখানে। প্রায় ৩৮ রকমের দেশী-বিদেশি বিভিন্ন ব্রান্ডের প্রসাধনী সামগ্রী এখানে নকল করা হচ্ছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ পণ্যই হচ্ছে শিশুদের জন্য।
[৫] স্থানীয়রা বলছেন, আবাসিক এলাকায় এমন কারখানার বিষয়ে জানতেন না তারা। মোড়ক দেখে বোঝার উপায় নেই, নামিদামি ব্র্যান্ডের এসব প্রসাধনী পুরোটাই ভেজাল। এভাবে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিল তারা। আবাসিক এলাকায় কেমিকেলের গুদাম থাকায় অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান তারা। খুবই দুঃখের বিষয়। এখানে এমন একটা কাজ হচ্ছে যেটা কখনই হওয়া উচিত না।
আপনার মতামত লিখুন :